High IQ individuals lack social skills why do people say that ?

High IQ SOCIAL MEASUREMENTS 130:

<<< WHO HAVE DIFFICULTY SOCIALIZING Lacking in Social Skills Reasons—

Processing and problem solving: Social Interaction aren’t all problem-solving. High IQs tend to treat social interactions as a problem that needs to be solved when it’s just an interaction.

I talk about habitualness, and people with higher IQs tend to love solving problems.

Habitually they’ll engage socially this way also, they habitually engage in socializing as a problem-solving event.

Small talk is what high IQs despise and struggle with when it’s just a narration of someone’s life to that point of exchanging thru talk and leave it as is and tell it as is.

Depression:

High IQs tend to be more depressed especially in the profoundly gifted. This could be rooted in many reasons, but none less exist within themselves.

Depression isn’t socially healthy and tends to bring others social happiness levels down.

High IQs are also depressed as they were more aware of the haunting truths of reality. They’re more aware of an individuals existence may be completely meaningless and views other social worth and importance extremely low.

For myself to be in depression is just not being able to put the throttle down intellectually, and at times I have to let others win.

In PG you’ll find more people depressed and sometimes suicidal because of the extreme awareness of the negatives. Also, Higher IQ people tend to be very isolated.

Perfectionism:

Perfectionism in shape is related to one’s self-worth. Some people with high IQs tend to attach their achievements to their self-worth. 160IQ is an achievement attached to one’s self-worth.

This is an unhealthy level of perfectionism, but people with High IQs will use this as a measurement of their success. Things like reading at the age of 2, completing college at 13 years old, etc.. etc. This is unhealthy perfectionism.

My greatest achievement in life was a video game, being no.1. I actually just throw the no.1 in there, it’s not of great importance. Why was it my greatest achievement? I never loved something so much that I wanted to do the best to my abilities My other achievements.

I don’t consider it of great importance since my level of love towards those achievements were never that high. Not enough for me to tunnel vision and dismiss a lot of factors of my life. Yes, I was a loser, but one in love!

Dealing with perfectionism, people with high IQs try to be perfect. I’ll admit I have a high IQ and I’m extremely imperfect. My boss’s boss saw my junk! I was in a meeting yelling at my boss.

I wore pants with a huge rip on the crotch region. I wasn’t aware the pants were ripped, I was just aware they were comfortable. She points out my poor choice of clothing for the meeting and I looked down and realized she saw it all. I also went out to eat pizza before and was too lazy to put on underwear.

The kids saw my junk. Didn’t know my pants were ripped till the parents were concerned. This is of course just a story of my lack of awareness and not something you learn to do.

More Content:

intelligent and average people how motivated differently?

A highly intelligent person is different from an average person!

The best foods for intelligence, concentration and memory.

You can’t tell someone’s IQ by vocabulary:

Thou people might assume Profoundly Gifted people have a more expansive vocabulary or well-rounded lexicons. The truth is counter-intuitive to what most would believe. People with higher IQs tend to use layman’s terms.

A lot of people with very High IQs talk very normally, and people who have a larger vocabulary or use “big words” are probably not the smartest people in the room.

 

How do Computer Hackers hack other people’s information?

.
In many cases, Computer Hackers hack into other people’s computers using their own software and skills. But behind it is their many years of pursuit, hardship.
.
In order to find out the flaws of a thing, you must know “well” about that thing. They are just like that. Hackers first study his target well. Their first task is to find out the weakness or flaw of the target.
.
Then let’s talk about their used devices and software.
Hackers have the same technology as all the normal devices you have. In some cases, they may have some minor modern technology. (The details are not known, so do not write.)
.
Although it is possible to do hacking-related tasks with a simple computer or laptop, the thing that contributes the most, in this case, is the technical knowledge and patience of the Computer Hacker.

Not all things or networks can be hacked year after year or everything can be hacked in minutes. In some cases it is different.

.
The last word that remains is software. Sometimes you will see that many people claim to be Computer Hackers by hacking a small WiFi or a couple of Facebook IDs with an Android phone or computer. The word hacker is not properly analyzed in this case.
.
One of the most popular operating systems for hacking is Linux. It is famous all over the world for its powerful security system and attractive interface. 

Also, a feature of it is that it is open to all types of users. That means it doesn’t cost any money to buy or use. It can also be used very smoothly on low configuration devices.
.
It is through this operating system that hackers work to hack their targets.
!!!
Thank you for reading.

Read More

চিন্তা ও টেনশন মুক্ত জীবন পেতে করনীয় কি ?

 আমাদের রয়েছে রোগ-শোক, আছে রুটি-রুজির চিন্তা, সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, বার্ধক্য বয়সে নিজেকে নিয়ে ভাবনা-চিন্তা, জীবনে সাধিত অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি-গুনাহ নিয়ে চিন্তা, মৃত্যু-পরবর্তী জীবনে শাস্তি নিয়ে ভাবনা, এমন হাজারো সমস্যা সব সময় আমাদের মনের কোনে উঁকি-ঝুঁকি মারে।
টেনশন আমাদের শরীর ও মনের ওপর দারুণ বিরূপ প্রভাব ফেলে। আজকাল হার্ট এ্যাটাক ও ব্রেনস্ট্রোক দারুণভাবে বেড়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, টেনশন ফ্রি থাকতে পারলে এ সব রোগ থেকে নিজেকে অনেকখানি দূরে রাখা সম্ভব। বর্তমানে করোনা থেকে উত্তরণের জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির কথা বলা হয়। এটাও নির্ভর করে টেনশন ফ্রি থাকার ওপর।মানুষের জীবনে নিরবচ্ছিন্ন সুখ বা দুঃখ বলে কিছু নেই।

প্রথমেই আমরা দেখবো টেনশনের কারণ বা এর উৎস কী?

মোটামোটি ৪ ধরনের উৎস থেকে টেনশনের সৃষ্টি

  • বাইরের পরিবেশ অর্থা্ৎ দৈনন্দিন প্রয়োজনে আপনাকে যে সমস্ত যায়গায় বিচরণ করতে হয়।
  • পরিবার, বন্ধু ও পরিচিত গন্ডী
  • পেশাগত ক্ষেত্র
  • সামাজিক ক্ষেত্র

উৎস যাই হউক টেনশনের মূল কারণ ৩টি। সেগুলো হলো –

  • কনজিউমারিজম বা কেনার সীমাহীন আকাঙ্খা।
  •  নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি
  • বয়ে বেড়ানো

টেনশনের ১ম কারণ:  কনজিউমারিজম বা কেনার সীমাহীন আকাঙ্খাঃ

আমরা সাধারণত ক্রয়করার ক্ষমতাকে সাফল্যের মাপকাঠি মনে করি। যে কত লেটেষ্ট মডেলের মোবাইল, কত দামী ব্রান্ড এর গাড়ী, কত বড় প্রাসাদ, কত বিলাসবহুল জীবন আমার আছে। কত সম্পদের পাহাড় আমি গড়তে পেরেছি। অধিকাংশ সময় মনে করি যে ওটা হলেই, ওই মোবাইলটা হলেই, এবার ঈদে পাখি ড্রেস পেলেই, নিজের একটি ফ্ল্যাট হলেই আমি সুখী–আমার জন্যে যথেষ্ট]

কিন্তু আসলেই কী তা যথেস্ট ? অধিকাংশ ক্ষেত্রেই উত্তর হচ্ছে না।আমরা অনন্ত  অভাববোধের এক দুষ্টচক্রে আবর্তিত হতে থাকি।  চাওয়া – পাওয়া – অতৃপ্তি আর চাওয়া – না পাওয়া – হতাশা, এই বৃত্তে আমরা ঘুরপাক খেতে থাকি। প্রয়োজন আছে কী নাই সেদিকে খেয়াল নেই , নীতি-নৈতিকতার বালাই নেই, পরিবারের খোঁজ নেই, নিজের দিকে খেয়াল নেই। শুধু ছুটে চলা। মরিচীকার পিছনে ছুটে চলা।

পরিনতি কী ? অতৃপ্তি, টেনশন, শারিরীক ও মানসিক অসুস্থতা।

কেন? কারন পন্য কখনো প্রশান্তি দিতে পারে না। অথচ আমরা পন্যের মধ্যেই, পণ্য ক্রয় করার সামর্থের মধ্যেই সুখ খুঁজি, প্রশান্তি খুঁজি।

টেনশনের ২য় কারণ:  নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি

আমার কী নেই, দৃষ্টি শুধু সেদিকে। সারাক্ষণ শুধু নাই নাই, চাই চাই, পাই পাই। না থাকার কষ্ট সারাক্ষণ নিজেকে কুড়ে কুড়ে খায়। কতজনের কতকিছু আছে। অথচ আমার একটি বাড়ী নেই অথবা বাড়ী থাকলেও সেটা অভিজাত এলাকায় নেই। আমার একটি ফ্ল্যাট নেই অথবা ফ্ল্যাট থাকলে সেটা প্রাইম লোকেশনে না বা সেটা ততবেশী স্কয়ার ফিট না। এরকম সারাক্ষণ একটি অভাব বোধ কাজ করা টেনশনের অন্যতম কারণ।

এমনকি ফেসবুকে ফলোয়ার কম থাকা, কোন একটি ছবি পোষ্ট করলে সেখানে লাইক কম পাওয়াও আমাদের টেনশনের কারণ। ফলোযার কম থাকলে, কম লাইক পড়লে নিজেকে ব্যর্থ, অপরের কাছে অগ্রহনযোগ্য কিংবা আমার চেহারা সুন্দর না এমন মনে হয়। একটা হীনম্মন্যতায় ভুগী।

টেনশনের ৩য় কারণ:    বয়ে বেড়ানো

জীবনের কোন পর্যায়ে ছোট ছোট কিছু কষ্ট থাকতেই পারে। এগুলো জীবনেরই অংশ। কিন্তু সেগুলোকে জীবনের বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা মনে করে জীবন থেকে মুছে ফেলার পরিবর্তে ধরে রাখাই হচ্ছে বয়ে বেড়ানো।আমরা সাধারণত অন্যের কথা ও আচরণকেই বেশী বয়ে বেড়াই। যে ওই দিন সে আমার সাথে এমন ব্যবহার কেন করলো, অমুক আমার সাথে এভাবে কেন কথা বললো, তমুক কেমন বেয়াদবীটাইনা আমার সাথে করলো।পাশের বাসার ভাবী সেদিন কেমন মুখের উপর দরজাটা বন্ধ করে দিল। আমার বিপদের সময় আমার পুরনো বন্ধু মাত্র কটা টাকা ধার দিতে অপারগতা প্রকাশ করলো। এমন অনেক কষ্টের স্মৃতিকে আমরা যত্ন করে লালন করি, বয়ে বেড়াই আর টেনশন করি।

আমাদের করণীয় কী?

শারিরীক সুস্থতা আর মানসিক প্রশান্তির জন্যে চাই টেনশন মুক্ত প্রশান্ত জীবন।আর তাই নেতিবাচকতার বৃত্ত থেকে বের হয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি লালন করতে হবে। কী নাই সেদিকে দৃষ্টি না দিয়ে, কী আছে সেদিকে তাকাতে হবে। জীবন যতদিন আছে, ততদিন কাজ আছে, সুখ–দুঃখ, উত্থান–পতন আছে,  স্ট্রেসও আছে। একমাত্র বৈজ্ঞানিক জীবন যাপনই আমাদেরকে মুক্তি দিতে পারে দুশ্চিন্তার এই অভিশাপ থেকে। অর্থাৎ, সঠিক জীবন দৃষ্টি, জীবনকে আপনি কীভাবে দেখছেন তার উপরই নির্ভর করে জীবনের সাফল্য ব্যর্থতা, সুস্থতা আর প্রশান্তি। আমাদের অধিকাংশেরই  সমস্যা এখানে যে, সঠিক জীবন দৃষ্টি নেই।  আর সেকারণেই রোগ, শোক, সাময়ীক বিপদ–আপদে আমরা আচ্ছন্ন হয়ে পড়ি, দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ি।

কিন্তু জীবনকে দেখতে হবে পূর্ণাঙ্গভাবে। জীবনের কোন সময়ের কিছু সমস্যা, কিছু অপ্রাপ্তি, কিছু কষ্ট সবকিছু নয়। ছোট ছোট কিছু অপ্রাপ্তি-কষ্ট বৃহৎ নদীতে ভাসমান বিচ্ছিন্ন কিছু কচুরিপানা ছাড়া আর কিছুই নয়।

টেনশনমুক্ত সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি বা উপায় ৩টি

১ম উপায় – শোকরগোজার দৃষ্টিভঙ্গি লালনঃ

  • আমার যা আছে; শোকর আলহামদুলিল্লাহ, বেশ ভালো আছি।
  • আমার পায়ে জুতা নেই; অনেকেরতো পাই নেই।
  • সব সময় একটি অভাব মুক্তির অনুভূতি লালন করা।

২য় উপায় –ইতিবাচক হউন

  • জীবনে চলার পথে প্রতিটি সমস্যাকে এক একটি নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা
  • পরিবারে থাকুন। পরিবারই হচ্ছে সকল সুখের আকর। পরিবারের বাইরে প্রশান্তি খোঁজা আর চির অশান্তির দহন যন্ত্রনায় ডুব দেয়া একই কথা।
  • ভার্চুয়াল লাইফ যতটা সম্ভব বর্জন করুন। আপনার ডাটা বন্ধ হয়ে গেলেই ভার্চুয়াল বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক বন্ধ। অপরদিকে আপনার দম বন্ধ হয়ে গেলেও পরিবারের সদস্যরা আপনাকে স্বরণ করবে, আপনার জন্য দোয়া করবে।
  • শুদ্ধাচারী হওয়া । ধীরে ধীরে আত্মশুদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়া।
  • অবিদ্যা থেকে মুক্ত হওয়া – কারণ অবিদ্যাই হচ্ছে সকল দুঃখের কারণ।

৩য় উপায়:  নিজের নিয়ন্ত্রন নিজের হাতে রাখুন

  • নিজের সুখের ভার অন্যের হাতে নয়, নিজের হাতে রাখুন। যে অমুক আমাকে সুখী করবে বা অমুক জিনিস কিনতে পারলে আমি সুখী হবো এমন ভুল ধারণা থেকে বের হতে হবে।
  • নিয়মিত দম চর্চা করতে হবে। নাক দিয়ে ধীরে ধীরে ফুসফুস ভরে দম নিতে হবে, তারপর ধীরে ধীরে মুখ দিয়ে দম ছাড়তে হবে। এভাবে প্রতিবার ১৫/২০ বার করে দিনে ৩/৪ বার করতে হবে। কারণ দমই হচ্ছে জীবনের মূল ছন্দ।
  • বৈজ্ঞানিক খাদ্যাভ্যাসে অভ্যস্ত হওয়া। ভাজা-পোড়া, অতিরিক্ত তেল-ঝাল-মসলা যুক্ত খাবার, ফাস্ট ফুড, সফট ড্রিংকস, চিনি বির্জন করতে হবে।
  • নিয়মিত ব্যায়াম বিশেষ করে যোগ ব্যায়ামে অভ্যস্ত হতে হবে।
  • নিয়মিত মেডিটেশন করতে হবে।
  • আর চালচলনে সুশীল  অর্থাৎ শুদ্ধাচারী হতে হবে।

তাহলেই জীবন ভরে উঠবে প্রশান্তি ও   প্রাচুর্যে।

এছারাও পড়ুন:

ধন্যবাদ পড়ার জন্য, কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন। আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক করুন এবং আমাদের ভিডিওগুলো দেখতে ইউটিউব চেনেলটি ঘুরে আসতে পারেন

চলুন মিথ্যাবাদী ধরার সহজ কিছু কৌশল জেনে নেই!

মিথ্যাবাদী:

বড়ই আজব আমাদের এই পৃথিবী তার চেয়েও বড় আজব আমরা মানুষ জাতী । এই আজব কারখানায় আজব মানুষ গুলো প্রতিনিয়তো কথা বলে যায় । কিছু সত্যি আবার কিছু মিথ্যা । সবাই যে সত্যি কথা বলে তা কিন্তু নয় ,প্রয়োজন বা অপ্রয়জনে মিথ্যা কথা এখন আমাদের সঙহির মত হয়ে গেছে ।

মিথ্যা বলার এ প্রবনতা এক প্রকারের ব্যাধিও বটে। মানুষ দৈনন্দিন জীবনে  নানা কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত । অনেক মানুষই কোনো না কোনো মিথ্যা বলে যাচ্ছে। অথচ কেউ কেউ এত সহজে মিথ্যা বলেন যে, ধরাই যায় না। কিন্তু ওই ব্যক্তির হাবভাব মুখভঙ্গি লক্ষ্য করলেই বোঝা যাবে ওই ব্যক্তি মিথ্যা কথা বলছেন।

যদিও আমরা মিথ্যা ধরে ফেলতে খুব দক্ষ নই, কিন্তু তারপরও কিছু সহজ উপায় আছে যা হয়তো আপনাকে কোনটি মিথ্যা তা সহজে বুঝতে সাহায্য করবে…

মানুষের এবং প্রাণী জগতের মধ্যে বিদ্যমান অসদাচরণের পেছনে কি কারণ তা অনুসন্ধানের জন্য গবেষণা শুরু করেন জীববিজ্ঞানী এবং লেখক লুসি কুক।

মিথ্যাবাদী ধরার সহজ কিছু কৌশল রয়েছে , চলুন তাহলে জেনে নেই সে উপায় গুলো।

১. মিথ্যাবাদীরা খুব একটা সংকোচবোধ করেন না। যেমন- ‘কোনো নারীর সঙ্গে আমার শারীরিক সম্পর্ক নেই।’ কোনো মিথ্যাবাদী এমন মন্তব্য করে নিজের কথা স্পষ্ট করার চেষ্টা করেন। কিন্তু এ মন্তব্যের বিশ্বাসযোগ্যতা এর ফলে অনেকাংশে কমে যায়। অনেকেই আবার প্রশ্ন করে বসেন ‘আপনি কোথা থেকে জানতে পারলেন।’ আপনি যতক্ষণে এ প্রশ্নের জবাব দেন ততক্ষণে মিথ্যবাদী নতুন গল্প সাজিয়ে নেন।

২. যারা মিথ্যা কথা বলে তারা আপনার চোখে চোখ রেখে কথা বলবে না। অথবা অতিমাত্রায় আপনার চোখে চোখ রেখে কথা বলবে। যখন কেউ মিথ্যা কথা বলে, তখন তিনি ভাবেন তাকে পরখ করছে। তাই নিজেকে বাঁচাতে মাটির দিকে তাকিয়ে থাকেন কিংবা এদিক ওদিক চোখ ফেরান। আবার কোনো কোনো মিথ্যাবাদী মিথ্যা বলার সময় অনবরত চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলেন। কারণ তারা মনে করেন চোখে চোখ রেখে কথা বললে আপনি তার কথা বিশ্বাস করবেন।

৩.মিথ্যাবাদীদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজও তাদের ধরিয়ে দিতে পারে। মিথ্যা কথা বলার সময় অনেকে উসখুস করেন। যার সঙ্গে কথা বলছেন, তার দিকে পিঠ করে দাঁড়িয়ে থাকে। আবার বারবার চোখের পাতা ফেলেন। গলার স্বরও ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকে তার। অনেক সময় হাত মুড়ে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। এমন হলে বুঝবেন, ওই ব্যক্তি যে বিষয়ে বেশি কথা বলতে চাইছে না বা বেশি তথ্য জানাবেন না।বারবার মুখে হাত দেন বা হাতের কাছে যা আছে তা নিয়েই নাড়াচড়া শুরু করেন।

৪. যে মিথ্যা কথা বলছে মানে মিথ্যাবাদী, সে আত্মপক্ষ সমর্থনে বেশি জোর দিয়ে থাকে। নিজের উপর থেকে মনোযোগ সরাতে সমস্ত পন্থা অবলম্বন করবে। আপনি তার ইমোশনে আঙ্গুল তুলেছেন বলে, খুব শিগগিরি রেগে যাবে। যে ব্যক্তি সত্য কথা বলে সে অফেন্সিভ হয়ে পড়ে।

৫. কোনো বিষয়ে প্রশ্ন করা না হলেও মিথ্যাবাদীরা অনেক সময় প্রয়োজনের তুলনায় বেশি তথ্য দিয়ে ফেলেন। কারণ তারা মনে করেন, বেশি তথ্য তাদের দাবিকে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলবে। কার্যত এর ফলে তাদের গল্প বেশি জটিল ও বিশ্বাসযোগ্যতা হারায়। গল্প যত বড় হয় বিশ্বাসযোগ্যতাও তত দূরে সরে যায়।

৬. যারা মিথ্যা বলেন মানে মিথ্যাবাদী তারা তুচ্ছ বিষয়কেও সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেন, কিন্তু বহু গুরুত্বপূণ তথ্য লুকিয়ে ফেলেন। তথ্য অতিরঞ্জিত করাকে মিথ্যাবাদীরা নিরাপদ মনে করেন। কিন্তু শ্রোতা বিষয়টি বুঝতে পারেন। এ ক্ষেত্রে শ্রোতা সমস্ত তথ্য মনে রাখেন এবং পরে প্রশ্ন করেন। সত্য হলে আগের ও পরের মন্তব্যে কোনো তফাত থাকে না।

৭. মিথ্যা কথা বলার সময় অনেকেই অতিরিক্ত ঘামেন। আবার অনেক ব্যক্তিই আছে যারা নার্ভাস বা লজ্জাবোধ করলে ঘামতে শুরু করেন। এ ধরণের ব্যক্তিকে আবার মিথ্যাবাদী বলবেন না। কিন্তু কেউ যদি কথা বলার সময় ঘামতে থাকেন এবং সঙ্গে সঙ্গে কেঁপে উঠেন ও কষ্ট করে ঢোক গিলতে থাকেন তাহলে বুঝবেন অবশ্যই তিনি মিথ্যা বলছেন।

৮. চোখের মুভমেন্ট ডিরেকশন লক্ষ্য রাখুন। ডান হাতি কোনো ব্যক্তি কোনো কিছু মনে করার চেষ্টা করলে তিনিও চোখ বাম দিকে ঘুরিয়ে রাখবেন। বাঁহাতি লোকেরা এর বিপরীত দিকে করেন। মিথ্যা কথা বলার সময় অনেকেই বার বার চোখের পাতা ফেলেন বা চোখ কচলান। বার বার চোখে হাত দিলেও আঁচ করা যায় ব্যক্তি মিথ্যা কথা বলছেন।

৯. মিথ্যাবাদীকে একই গল্প দ্বিতীয়বার বলতে বলুন। দেখবেন ওই ব্যক্তি যদি মিথ্যা বলার জন্য গল্প বানিয়ে থাকেন, তাহলে প্রথমবার যা বলেছেন তার সঙ্গে পরের বারের গল্পের কোনো মিল থাকবে না।

১০. মিথ্যাবাদীর মাইক্রো এক্সপ্রেশন লক্ষ্য রাখুন। কথার শুরুতে হাসি মুখ থাকলেও সে হাসি বেশিক্ষণ স্হায়ী হবে না। অবচেতন মনে অনেকেই এই মাইক্রো এক্সপ্রেশন লক্ষ্য করে থাকেন। তারা বুঝতে পারে মিথ্যা বলছে। কারণ যারা মিথ্যে বলছে তাদের মাইক্রো এক্সপ্রেশন মন দিয়ে লক্ষ্য করেছেন তারা।

আরও পড়ুন:

ফলস হোপ সিনড্রোম কি? অদৌ এরকম কিছু আছে ?

আমি কি ম্যাচিউরড? কি করে বুঝবেন আপনি ম্যাচিউরড?

বিজনেস স্টার্ট-আপ কি এবং কিভাবে বিজনেস প্লান করতে হয়???

ইউটিউব মার্কেটিং কে ছোট করে দেখছেন না তো?

কিছু দুর্দান্ত কম্পিউটার হ্যাকিং.

তথ্যসূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া

যে কোন ব্যাপারে মানুষকে সহজে বোঝানোর উপায় গুলো কি?

এরকম আরও কিছু বিষয় আছে যেগুলো অন্যকে আপনার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনাতে সাহায্য করবে। চলুন এমনই ৫টি বিষয় জেনে নেয়া যাক:

০১. শ্রোতা বুঝে কথা বলুন

সব মানুষ সব ধরনের কথা বোঝে না। আপনার কথা একজন শুনছেনা মানে এই নয়, যে সে কথা শুনতে আগ্রহী নয়। হয়তো আপনি তাকে ঠিকমত বোঝাতে পারছেন না। সাহিত্যে পড়াশুনা করা একজন মানুষকে যদি বিজ্ঞান বোঝাতে হয় তবে তাকে বিজ্ঞানের জটিল জটিল সমীকরণ ব্যাখ্যা করার বদলে সহজ ভাষায় বোঝাতে হবে। এমনি সাহিত্যের উদাহরণ দিয়ে বিজ্ঞান বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে।

এতে করে সে সহজে আপনার বক্তব্য বুঝতে পারবে, আর তার বিষয়ের সাথে মিলিয়ে তাকে বোঝানোর কারণে সে আপনার কথা শুনতেও আগ্রহী হবে।

মনে রাখবেন, প্রয়োজনটা আপনার। প্রয়োজনে সে কিভাবে বললে বুঝবে – তা নিয়ে একটু গবেষণাও করতে হবে। একজন মানুষ যখন দেখবে আপনি তার ব্যক্তিগত আগ্রহের বিষয়ে আগ্রহী তাহলে সে আপনার ব্যাপারে আগ্রহ দেখানোটা দায়িত্ব মনে করবে।

০২. বিভিন্ন ধরনের শেখার প্যাটার্ণ সম্পর্কে জানুন

আপনি কি জানেন, কেন অনেক মেধাবী মানুষ পড়াশুনায় ভালো হন না? আবার পড়াশুনায় ভালো অনেক মানুষ অনেক সহজ ব্যাপার কেন সহজে বুঝতে পারেন না?এর কারণ, সবার শেখার প্যাটার্ণ এক রকম নয়। কেউ পড়ে ভালো বোঝে, কেউ দেখে বোঝে, কেউ শুনে বোঝে, আর কেউবা হাতে কলমে করার আগ পর্যন্ত কোনও ব্যাপার ভালোভাবে বুঝতে পারে না।

মানুষ মূলত পড়া, শোনা, দেখা এবং হাতেকলমে করা – এই চারটির কোনও একটি প্যাটার্ণে শেখে। এক একজন মানুষ এক এক ধরনের প্যাটার্ণে বুঝতে পছন্দ করে। ইংরেজীতে একে “Learning Pattern” বলে।

এখন, যে মানুষটি পড়ে শিখতে পছন্দ করে, কিন্তু শুনে শিখতে বা জানতে পছন্দ করে না – সে আপনার কেন, কারও কথাই মনোযোগ দিয়ে শুনবে না।আপনি যাকে আপনার বক্তব্য বোঝাতে চাচ্ছেন, আগে বোঝার চেষ্টা করুন – সে কোন প্যাটার্ণে পড়ে। সে যদি পড়ে জানতে পছন্দ করে – তবে তাকে বলার বদলে লিখিত আকারে আপনার বক্তব্যটি দিন।

যদি দেখে বুঝতে পছন্দ করে তবে সম্ভব হলে একটি প্রেজেন্টেশন তৈরী করুন। যেখানে ছবি বা ভিডিও আকারে আপনার বক্তব্যটি থাকবে।ব্যক্তিগত পর্যায়ের চেয়ে এই কৌশলটি কর্মক্ষেত্রে বেশি কাজে দেয়।

০৩. আগে অন্যকে বলতে দিন

আগেই বলেছি, বেশিরভাগ মানুষ অন্যের কথা শোনার চেয়ে নিজের কথা বলতে বেশি আগ্রহী হয়। নিজের কথা বলার আগে তারা অন্যের কথা শুনতেই চায় না। এটা একটা অসুবিধা। কিন্তু এটাকেও সুবিধায় পরিনত করা যায়।

আপনি যদি এমন কারও সাথে কথা বলতে যান, যে নিজের কথা বলতে বেশি পছন্দ করেন – তাহলে আগে তার কথা শুনে নিন। আপনি যদি প্রথমেই তাকে থামিয়ে দিয়ে বা তার কথার মাঝখানে নিজের কথা বলতে শুরু করেন – তাহলে সে কোনওভাবেই আপনার কথা শুনতে আগ্রহী হবে না। সে শুধু আপনার কথা শেষ হওয়ার অপেক্ষা করবে – যাতে সে নিজের কথা আবার শুরু করতে পারে।

কাজেই, যদি আপনাকে দেখে কেউ তার নিজের কথা বলতে শুরু করে – তাকে আগে শেষ করতে দিন। এবং শুধু শুনে গেলেই হবে না। সে যেন বোঝে যে, আপনার তার কথায় আগ্রহ আছে। ধৈর্যের সাথে তার কথা শুনুন, এবং চেহারায় আগ্রহ প্রকাশ করুন। এতে করে সে-ও পরে আপনার কথা শুনতে আগ্রহী হবে।

এভাবে একবার যখন সে পুরোপুরি নিজের কথা বলা শেষ করবে, আপনি তারপর নিজের কথাটি তাকে বলুনন। নিজের কথা বলা হয়ে যাওয়ায় সে অনেকটা স্থির হয়ে যাবে, এবং মনোযোগের সাথে আপনার কথা শুনবে।

০৪. বেশি বেশি প্রশ্ন করুন

মন্তব্যের চেয়ে প্রশ্ন মানুষের চিন্তা ও মনোযোগকে বেশি এ্যাকটিভ করে। এটা আপনি অন্যকে কথা শোনানোর ব্যাপারে কাজে লাগাতে পারেন। বিশেষ করে যখন খুব বিস্তারিত ভাবে কাউকে কিছু বলছেন বা বোঝাচ্ছেন – তখন এই কৌশলটি দারুন কাজে আসে।

বিস্তারিত ভাবে কিছু বলার বা বোঝানোর সময়ে মাঝে মাঝে সামনের মানুষকে প্রশ্ন করুন। এতে কথপোকথনটি একপেশে হবেনা। আপনার বক্তব্যের প্রতিটি পয়েন্ট শেষ করার পর অপর পক্ষের জন্য কথা বলার সুযোগ সৃষ্টি করুন।

ধরুন, আপনি একটি নতুন আইডিয়ার কথা কারও কাছে শেয়ার করলেন, নিজের কথা বলার একটা পর্যায়ে তাকে জিজ্ঞাসা করুন, “ব্যাপারটা আপনার কেমন মনে হয়?” – অথবা “এভাবে আমি চিন্তা করেছি, আপনার কি মনে হয়?”

মানুষের একটি স্বভাব হল, তার কাছে কিছু জানতে চাইলে সে মনে করে তাকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এবং গুরুত্ব দেয়ার ফলে সে মনোযোগ দিতে আগ্রহী হয়।

এই পদ্ধতি বিশেষ করে কাউকে কিছু শেখানোর ক্ষেত্রে খুব কাজে লাগে। অনেক শিক্ষক আছেন, যাঁরা শুধু নিজের মত লেকচার দেয়ার বদলে মাঝে মাঝে ছাত্রছাত্রীদের কাছে মন্তব্য নেন। এটা তাদের শিক্ষকের কথা শোনার ব্যাপারে অনেক বেশি মনোযোগী করে তোলে।

আপনার প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ক্ষেত্রেও এটা কাজে লাগাতে পারেন। নতুন কোনও পরিকল্পনা বাস্তবায়নের আগে কর্মীদের সাথে সেটা নিয়ে আলোচনা করার সময়ে তাদের কাছে সেই ব্যাপারে জানতে চাইতে পারেন।

আপনার চেয়ে উপরের পজিশনের কারও কাছে কিছু বলতে গেলে প্রথমেই তাকে পুরো বিষয়টি ব্যাখ্যা করার বদলে মোটামুটি একটা ধারণা দিয়ে তারপর তার পরামর্শ চান। দেখবেন, আপনার বক্তব্য সে মনোযোগ দিয়ে শোনার চেষ্টা করছে।

০৫. বোঝাপড়া তৈরী করুন

মানুষকে আপনার কথা শোনানোর জন্য একটি সম্পর্ক খুব জরুরী। সম্পর্ক মানেই যে বন্ধু, আত্মীয় বা এই ধরনের কিছু হতে হবে – তা নয়। একটি ভালো বোঝাপড়া তৈরী করতে হবে।দুইজন মানুষের মাঝে ভালো বোঝাপড়া থাকলে একজন আরেকজনের কথা শুনতে আগ্রহী হয়।

এই বোঝাপড়াটা কিভাবে তৈরী করবেন?

মানুষ তার কথা শুনতেই বেশি আগ্রহী হয়, যে তার ব্যাপারে আগ্রহী। হয়তো আপনার একজন সহকর্মী, কর্মী বা আত্মীয়কে আপনি কিছু একটা বলতে চাচ্ছেন। কিন্তু কোনওভাবেই তাকে মনোযোগী করতে পারছেন না।

এর কারণ হতে পারে আপনার সাথে তার তেমন কোনও বোঝাপড়ার সম্পর্ক নেই। এই সম্পর্ক তৈরী করার জন্য কাজের কথার বাইরেও তার সাথে দু’একটি কথা বলুন। ব্যক্তিগত খোঁজ খবর নিন। চেষ্টা করুন, আপনার ও তার মাঝে কোনও বিষয়ে মিল খুঁজে পাওয়ার। মিল খুঁজে না পেলে মিল তৈরী করে নিন। হয়তো সে রবীন্দ্রনাথের অনেক বড় ভক্ত।

আপনি রবীন্দ্রনাথের লেখাগুলো একটু পড়ে দেখুন, তাঁর সম্পর্কে একটু জ্ঞান নেয়ার চেষ্টা করুন। তারপর তার সাথে রবীন্দ্রনাথের বিষয়ে কথা বলার চেষ্টা করুন। তাকে দেখান এই বিষয়ে আপনারও বেশ আগ্রহ আছে। – দেখবেন সে আপনার সব কথাকেই আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।

পছন্দগত মিল মানুষের মাঝে খুব দ্রুত বোঝাপড়ার সম্পর্ক তৈরী করে। আরেকজন কি পছন্দ করছে, সেটা খুঁজে বের করে যদি সেটার ওপর ভিত্তি করে তার সাথে একটি বোঝাপড়া সৃষ্টি করতে পারেন – তবে আপনার যে কোনও কথাই সে মনোযোগ দিয়ে শুনবে।

তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট

আরও পড়ুনঃ

কিছু সত্যিকারের প্রয়োজনীয় শিক্ষা ব্যবস্থা আমার দেশ ও সমাজ এর

Deeper truth did Hitler teach us about life!

“Hitler got married, did the party and shot himself “

•From April 25, 1945, Hitler’s life had only one objective – preparing himself for his death

On 25 April, he called his bodyguard Heinz Linge and said, “As soon as I shoot myself, you take my dead body to the Chancery garden and set it on fire. After my death no one has seen me, Nobody recognizes me. After this, you go back to my room and collect my uniform, paper, and everything that I have used, and come out and set fire to it. Only the Anton graph You don’t have to touch the oil painting of Frederick the Great, which my driver will take out of Berlin safely after my death. “

-In the last days of his life, Hitler worked and slept in a bunker built 50 feet below the ground. He used to go to the Reich Chancellery (garden ), only to get his favourite bitch Blondie exercised, where the wreckage of the broken buildings collapsed by bombs all around.

•On April 22, 1945, Hitler said to Eva that if you want you can go out of Berlin, then his girlfriend Eva Braun said, ‘You know I will not leave you and go somewhere … I will stay here.’

•Hitler’s secretary, Traudl Junge was with Hitler in the bunker until the last moment. Once speaking with one newspaper he said, “The last ten days were really like a nightmare for us. We were hiding in the bunker and the Russians were coming close to us. We heard the sound of their firing, bombs, and gunshots.

In the last weeks of his life, Hitler’s condition had become such that he could only be moved with pity. His whole body was shaking and his shoulders were bent. His clothes were dirty and the biggest thing was that his attitude towards everyone was very cold.

•During his last days in the bunker, Hitler decided that he would marry Eva Braun and give legitimacy to that relationship.

Hitler’s wedding:

•In his book ‘The Life and Death of Adolf Hitler’, Robert Penn writes, “Hitler’s signature on the marriage certificate looked like a dead insect. Eva Browne wanted to write her first name, Brown. He also wrote ‘B’. But then they cut it and then wrote Eva Hitler Brown.

•Everyone jammed for Eva Hitler’s health. Eva drank a lot of champagne. Hitler also took a sip of champagne and started talking about the old days when he attended Goebbel’s wedding. Then suddenly his mood changed and he said, “

On the last day of his life, Hitler slept for a few hours and was refreshed. It has often been seen that prisoners who are sentenced to death sleep peacefully the night before their death.

Hitler shot dead:

Robert Penn writes, “Hitler called Professor Hasey to ask if cyanide capsules could be trusted? Professor advised that he should be tested on his beloved bitch Blandy. After the trial Hasey gave Hitler Reported, ‘The test was successful. It did not take more than a few seconds for Blondi to die. “

After the meal, Hitler finally came to meet his comrades. He shook hands with them without looking at their faces. His wife Eva Braun was also with him.

Then both of them went inside the room. Just then, a loud noise was heard. Magda Goebbels came screaming to the door that Hitler should not commit suicide. Standing just outside the door, Heinz Linge did not know when Hitler shot himself.

Then Borman ordered to open the door of Hitler’s room, Eva Brown lay on the sofa and her knees bent to the chest. He was wearing a thick blue dress, she might have spread his hand while dying, due to which the bouquet kept there had fallen.

After this, Lingay wrapped Hitler’s body in a blanket and brought it to the Chancery garden above the emergency door. Boorman raised the body of Eva Braun in her hands.

This scene was seen by all the companions of Hitler’s last days through the door of the bunker. As soon as their dead bodies were set on fire, everyone raised their hands and said ‘Heil Hitler’ and returned to the bunker. At that time there was a strong wind.

Deeper truth:

In the end, only those people will be with you, who truly love you

&

No matter, how powerful you are, the fear of death changes everyone.

Source – BBC News

Thanks for reading