What is the difference between asexuality and sexual dysfunction?

Many people in this world are familiar with words like homosexual, lesbian or gay. But more than half of those people are familiar with the term nonsexual or asexual. Many people cannot believe that there are some people in the world who do not feel any sexual attraction toward any boy or girl. Many people dismiss them as mental patients. Especially those who are asexual, realize this power after marriage. Many are not ashamed to reveal it, and many are victims of rape.



What is asexual?


Anyone, male or female, can be asexual. That is, he/she will not feel any attraction towards any woman or man. Physical relations will be like torture to them. Many tolerate touch, but cannot reach this far scale.

What is sexuality and why? Is it a disease?


Sex Hater

Many people cannot understand that he is asexual. Not comfortable with sex but is forced to continue physical relations with their husband. It is also a form of physical abuse. In fact, asexuals have no need for sex. Because a person cannot feel this desire or attraction in any way, his needs are absolutely zero percent. Many can tolerate touch but are completely averse to sex. So asexuals get very angry or irritated during sex.



How do asexual people feel?


Asexuals are generally outside the bounds of what other people feel is the need for sex. However, in a romantic relationship or friendship, some asexual people may accept a hug or a little physical intimacy. But deep down they don’t like any physical relationship at all.


Society’s attitude towards asexuals:

In fact, many people in the world do not have the slightest knowledge about this concept. Many people know that they are asexual from the internet. Many people are victims of physical abuse day after day due to not understanding. Anik women are forced to have intercourse with their husbands day after day in order to save the family.

Many people do not understand which doctor to go to for the correct solution to this problem. Mental or hormone therapy! Asexuals are ridiculed by many people in society, seeing them as disabled people.


Difference between sexual dysfunction and asexuality:


There is a big difference between asexuality and sexual dysfunction. All biological processes in sexuality occur naturally. The reaction of such persons remains the same from birth to death. They never feel any physical attraction towards their partner. Asexuality can exist in both men and women. Many people realize it after marriage and hold it back. Many people can’t tolerate the various abuses of society even if they express it.

Various organizations around the world are working on sexuality. There are also asexual associations in Bangladesh. This organization has been working officially since 2020. Until now, the membership of this organization is around 50 people.

You can read more about asexuality………

Follow us

ধুমকেতু এর শেষ পরিণতি কী হয়? কোথায় গিয়ে শেষ হয় ধুমকেতুর জীবন ?

এর আগে আমরা জেনেছি কিভাবে ধুমকেতু জন্ম হয় এবং কিভাবে নামকরন করা হয়,

এ পর্বে আমরা কথা বলব ধুমকেতু শেষ পরিনতি নিয়ে :

কুইপার বেল্ট ও ওর্ট মেঘে থাকা অবস্হায় ধুমকেতুগুলো মোটামুটি সুস্থ অবস্থায় থাকে। কিন্তু যখন তাদের সে কক্ষপথ পরিবর্তিত হয়ে সৌরজগতের ভেতরে সুর্যের দিকে অগ্রসর হতে থাকে তখন থেকেই তাদের অবস্হা অস্থিতিশীল হয়ে যায়। সুর্যের নিকট প্রথম আবর্তনটি সম্পন্ন করতে পারে এবং এরপর পুনরায় তার উৎপত্তিস্হল ওর্ট মেঘ বা কুইপার বেল্টে চলে যায়। এরপর দ্বিতীয়বার যখন আবার আবর্তনরত অবস্হায় সূর্যের নিকটতম স্হান তথা তার অনুসূর অবস্থানে আসে তখন অনেক সময় সুর্যের গ্র্যাভিটিতে আটকা পড়ে তা আর মুক্তি পেয়ে পুনরায় যেতে পারে না, সূর্যে পতিত হয়।   সরাসরি সুর্যের কাছে আসতে পারে সাধারনত সেসব ধুমকেতু যেগুলো তাদের আবর্তনের গতিপথে অন্য কোন বস্তুর সাথে সংঘর্ষ বা কোন গ্রহের মহাকর্ষীয় প্রভাবে পড়ে নি। যখন কোন ধুমকেতু সৌরজগতের ভেতর দিয়ে অতিক্রম করার সময় কোন গ্রহের মহাকর্ষীয় প্রভাবের ভেতর পড়ে তখন তিন ধরনের ঘটনা ঘটতে পারেঃ 1) ধূমকেতুটি সরাসরি গ্রহে পতিত হবে এবং তার জীবনকালের সমাপ্তি তখনই ঘটবে। 2) গ্রহটির মহাকর্ষ তাকে প্রচন্ডবেগে ধাক্কা দেয়। এতে ধুমকেতুটির আবর্তন গতি ও গ্রহের মহাকর্ষ কর্তৃক প্রযুক্ত ধাক্কার বেগ দুইএ মিলে এটি এতো বেশি গতিপ্রাপ্ত হয় যে সরাসরি তা সৌরজগত অতিক্রম করে চলে যেতে পারে। 3) অথবা, তার কক্ষপথ পরিবর্তিত হয়ে স্বল্প আবর্তনকাল বিশিষ্ট কক্ষপথে রুপান্তরিত হবে। এমতাবস্থায়, পরবর্তীতে ধুমকেতুটি আর কয়েক হাজার বছর টিকে থাকে এবং সুর্যের চারপাশে তা যতোবার আবর্তন করবে ততোবারই তার কিছু কিছু গাঠনিক বস্তু তথা ভর বিচ্ছিন্ন হয়ে হারাতে থাকে। পৃথিবী যখন সে কক্ষপথের ভেতর দিয়ে অতিক্রম করে তখন সেসব ফেলে যাওয়া বস্তুর সাথে সংঘর্ষও হয়।

আসুন একটু বিশদ ভাবে জেনে নেয়া যাক ধুমকেতুর শেষ পরিণতি সম্পর্কে:

ধুমকেতুগুলো যতোবার সুর্যের চারপাশে আবর্তন করে এবং এতে যতোবার তারা সুর্যের নিকটবর্তী হয়, তাদের প্রত্যেক এ অনুসুর অবস্হানে কিছু কিছু মাত্রায় ভর হারায়। সাধারনত একটি ধুমকেতু তার প্রত্যেক অনুসুর অবস্হানে তার মোট ভরের ৬০ ভাগের ১ ভাগ থেকে ১০০ ভাগের ১ ভাগ পর্যন্ত ভর হারায়। এভাবে গড়ে একটি ধুমকেতুর বরফীয় অংশ সম্পুর্নরুপে নিঃশেষ হতে প্রায় ১০০ বার আবর্তন সম্পন্ন করতে পারে।

হ্যালির ধূমকেতু এখন পর্যন্ত প্রায় ২৭ বার আবর্তন করেছে সূর্যকে৷

এ হিসেবে হ্যালির ধুমকেতুর বরফ অংশ সম্পুর্ন রুপে নিঃশেষ হতে হতে আরও তা প্রায় ৭৩ বার আবর্তন করতে পারবে। সুতরাং, এ হিসেবে হ্যালীর ধুমকেতু আর মোটামুটি ৭৩×৭৬= ৫৫৪৮ বছর সক্রিয় থাকবে। এরপর তার বরফঅংশ বাষ্পীভূত হয়ে যাবে এবং তার নিউক্লিয়াস অংশটি তার বরফ অংশ হারিয়ে গ্রহানু সৃদশ বস্তুতে পরিণত হবে। ধুমকেতু তার লেজ বা তার বৈশিষ্ট্যসুচক রুপ ধারনই করে মুলত তার বরফ অংশের কারণে। তাই, এটি যখন নিঃশেষ হয়ে যায় ধুমকেতুও তার রুপ হারিয়ে ফেলে এবং তা গ্রহানুসদৃশ বস্তুতে পরিণত হয়। আজ এ পর্যন্তই  ভালো লাগলে লাইক করুন এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন পড়ার  জন্য ধন্যবাদ আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক করতে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের ভিডিও গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

ধুমকেতু গুলো ঠিক কিভাবে সৃষ্টি হয়েছিলো, ধুমকেতুর নামকরণ করা হয় কিভাবে?

সুর্যের চারপাশে আবর্তনরত ধুমকেতুগুলোকে দুভাগে ভাগ করা যায়। i) স্বল্পস্হায়ী ধূমকেতু (Short Period Comet) এবং ii) দীর্ঘস্হায়ী ধূমকেতু (Long Period Comet)। সৌরজগতে ধুমকেতুগুলো অতীতে ঠিক কিভাবে সৃষ্টি হয়েছিলো তা বেশ অজানা। তবে সাম্প্রতিক গবেষণায় ধারনা করা হয়, সৌরজগত সৃষ্টির সময়ই ধূমকেতুগুলো কোনভাবে সৃষ্টি হয়েছিলো এবং সেগুলো স্হায়ীভাবে সৌরজগত সৃষ্টির পর অবশিষ্ট বস্তু দ্বারা গঠিত কুইপার বেল্ট এবং ওর্ট মেঘেই অবস্হান করছে। ধারনা করা হয়, স্বল্প মেয়াদী কক্ষপথের ধূমকেতুগুলোর সৃষ্টি হয় কুইপার বেল্ট থেকে এবং দীর্ঘ কক্ষপথের ধুমকেতুগুলো সৃষ্টি হয় ওর্ট মেঘ থেকে। কুইপার বেল্ট ওর্ট মেঘ থেকে সুর্যের নিকটবর্তী হওয়ায় সেখান থেকে আসা ধুমকেতুর সুর্যকে আবর্তন করতে সময় লাগে কম। এরকম ধুমকেতুর একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরন হলো হ্যালির ধূমকেতু, যার আবর্তন কাল প্রায় ৭৬ বছর। আর, তাই তা ৭৬ বছর পর পর সুর্যের নিকটবর্তী হয় এবং তাকে আমরা দেখতে পাই। কিন্তু ওর্ট মেঘ অনেক দুরে থাকায় সেখান থেকে আসা ধুমকেতুগুলোর আবর্তনে সময়ও লাগে অনেক। এমনকি অনেক ধূমকেতুর তা কয়েক মিলয়ন বছরও লেগে যায়। যেমনঃ হায়াকুটেক (Comet Hyakutake) ধুমকেতু প্রায় প্রতি ৭০,০০০ বছরে সুর্যকে প্রদক্ষিণ করে। আর তাই তাকে আমরা প্রতি ৭০,০০০ বছর পর পর দেখতে পাবো। সুদুর অতীত থেকেই ধুমকেতুগুলো সৌরজগতের এসব দুরবর্তী অন্ঞ্চলে থেকে সুর্যকে একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করে চলেছে। স্বল্পমেয়াদী ধূমকেতুগুলোর আবর্তনকাল সাধারনত ২০০ বছরের মধ্যেই হয় এবং দীর্ঘমেয়াদী ধুমকেতুগুলোর তা ২০০ বছর হতে বহু হাজার বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে।

.ধুমকেতুর নামকরণ করা হয় যেভাবে:

ধুমকেতুর নামকরণ করা হয় সাধারনত তার আবিষ্কারকের নামানুসারে৷ যেমনঃ এডমন্ড হ্যালি কতৃক আবিষ্কৃত ধুমকেতুর নাম রাখা হয় Hally’s Comet, ক্যারোলিন শোমেকার এবং ডেভিড লেভি কতৃক আবিষ্কৃত ধুমকেতুর নামকরন করা হয় Shoemaker-Lavy-9। তবে আবার বিভিন্ন মিশন চালনার মাধ্যমেও ধুমকেতু শনাক্ত করা হয়। তখন তাদের নামকরণ করা হয় সেসব মিশনের নামানুযায়ী। যদি কোন ধুমকেতু কোনভাবে দু’জন কতৃক আবিষ্কৃত হয় তবে প্রথম আবিষ্কারকর্তার নামেই ধুমকেতুর নামকরন করা হয়। কোন ধুমকেতুর নামের পুর্বে যদি “C” উল্লেখ থাকে তবে এ দ্বারা বোঝায় ধুমকেতুটি Long Period Comet, যার আবর্তনকাল ২০০ বছরের বেশি। যদি নামের আগে “P” থাকে তবে এর মানে ধুমকেতুটি Short period comet এবং periodic, যার দ্বারা বোঝায় ধূমকেতুটির আবর্তনকাল ২০০ বছরের কম এবং তা নির্দিষ্ট সময় পর পর পুনরায় সুর্যের নিকট আসে। যেমনঃ হ্যালির ধুমকেতু। যদি নামের আগে “D” থাকে তা দ্বারা বোঝায় “Destroyed”, এর মানে ধুমকেতুটি ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। যেমনঃ D/Shoemaker-Levy 9, এটি ধ্বংস হয়ে যাওয়া ধুমকেতু। এরকমভাবে ধুমকেতুর বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বিভিন্ন কিছু অক্ষরযুক্ত করে এদের নামকরন করা হয়। পৃথিবীতে পানির প্রাথমিক উৎস হিসাবে ধুমকেতুকেই দায়ী করা হয়। সুদুর অতীতে সৌরজগতের গ্রহগুলো সৃষ্টির সময় পৃথিবীতে অনেক ধুমকেতু আছড়ে পড়তো এবং এতে ধূমকেতুতে থাকা পানি জমা হতে থাকে পৃষ্ঠে। এতে করেই পৃথিবীতে পানির সন্ঞ্চারণ ঘটে। তবে সমস্ত পানির উৎস না হলেও নূন্যতম সাগর মহাসাগরের পানির প্রধান অংশই ধুমকেতু থেকে এসেছে বলে গবেষণায় পাওয়া গেছে। আপনি কি মনে করেন এ ব্যাপারে তা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না, আজ এ পর্যন্তই , ভালো লাগলে লাইক করুন,বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন আর এমনি মজার সব তথ্য পেতে আমাদের  সাবস্ক্রাইব করে দিন সবসময়ের মতই পড়ার জন্য ধন্যবাদ আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক করুন এবং আমাদের ভিডিওগুলো দেখতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি ঘুরে আসুন Read More: প্যারালাল ইউনিভার্স কি? প্যারালাল ইউনিভার্স সম্পর্কে বিস্তারিত 

বুদ্ধিমান বা স্মার্ট হওয়ার কিছু সহজ উপায় বা কার্যকরি পন্থা

কিছু মানুষ আছেন যারা অন্য সবার চেয়ে অনেক বেশি স্মার্ট। বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস, তারা অনেক বেশি বুদ্ধিও রাখেন। তবে স্মার্টনেস বা বুদ্ধিমত্তা মানুষের পরিবেশ, অভিজ্ঞতা এবং অন্যান্য উৎস থেকে গড়ে ওঠে। তারপরও বিশেষজ্ঞরা চটজলদি নিজেকে স্মার্ট করে তুলে ধরার কিছু বৈজ্ঞানিক পন্থার খোঁজ দিয়েছেন। এর মাধ্যমে মস্তিষ্কের ক্ষমতার প্রদর্শনও ঘটাতে পারবেন।

প্রথমে কিছু ছোট বিষয় যেনে নেয়া যাক আমার ব্যাক্তিগত ধারনা থেকেঃ

 

১. কথা বলার সময় অতিরিক্ত ভঙ্গিমা না দেখানো।

২. যখন সবাই চুপ করে কারও কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছে তখন আপনি বেখেয়াল হয়ে বা ইচ্ছে করে সবার মনোযোগ আকর্ষণের জন্য বা মনোযোগ নষ্ট করার জন্য এমন কিছু করবেন না, যা আপনাকে সবার কাছে বিরক্তিকর হিসেবে রিপ্রেজেন্ট করে।

৩. হুট করে ইংরেজি শব্দ দিয়ে কাউকে ছোট করতে চেষ্টা না করা।

৪. লেখার ক্ষেত্রে বানানের সঠিকতা মেনে চলা।

৫. চলার ক্ষেত্রে পুরো রাস্তা জুড়ে না হাঁটা বা অন্য কারও দিকে এমন ভাবে না তাকানো যা ওই পথচারীকে দ্বিধায় ফেলে দেয়।

৬. কারও অতি গোপনীয় বিষয় সবার সামনে জানতে চেষ্টা না করা।

৭. নিজেকে সবার চেয়ে ছোট মনে করা এবং সুযোগ পেলে নিজের অর্জিত জ্ঞানের মাধ্যমে সত্যকে রিপ্রেজেন্ট করা।

এছাড়াও, সত্যবাদী হওয়া, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পোশাক পরিধান করা, হাসি মুখে কথা বলা, সিরিয়াস কোনো ব্যপারে ফানি মোডে না থাকা ইত্যাদি বহু দিক আছে যা আপনাকে স্মার্ট করে তুলতে পারে।

বুদ্ধিমান বা স্মার্ট করে তুলে ধরার কিছু বৈজ্ঞানিক পন্থার খোঁজ জেনে নেইঃ

  ১. রাস্তায় মানুষের মাঝে যখন হারিয়ে যাবেন তখনও নিজেকে স্মার্ট করে তুলতে পারেন। পথে সবাই সাধারণত যে গতিতে হাঁটেন একই গতিতে হাঁটবেন। গবেষণায় দেখে গেছে, সবার মাঝে থেকে বেশি গতিতে হাঁটলে তাকে দলের বাইরের কেউ বলে মনে করা হয়। আর সবার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চললে তাকে অনেক বেশি স্মার্ট মনে হয়। ২. গবেষণায় বলা হয়, যারা পাতলা গ্লাসের চশমা পড়েন তাদের কম আকর্ষণীয় লাগলেও বেশি বুদ্ধিমান মনে হয়। ইউনিভার্সিটি অব ভিয়েনার ওই গবেষণায় দেখা গেছে, যারা রিমলেস বা পাতলা ফ্রেম ও গ্লাসের চশমা পড়েন তাদের অনেক বেশি বুদ্ধিমান দেখায়। ৩. এক যৌথ গবেষণায় দেখা গেছে, যারা হাতে অ্যালকোহলের গ্লাস বা মগ ধরে থাকেন, তাদের বোকা দেখা যায়। আর যারা জুস বা অন্য কোনো পানীয়ের গ্লাস হাতে নিয়ে থাকেন, তাদের অনেক স্মার্ট দেখা যায় বলে জানান ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়া এবং মিশিগানের গবেষকরা। ৪. ইউরোপিয়ান জার্নাল অব সোশাল সাইকোলজিতে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে বলা হয়, যারা নামের মাঝের অংশটি পুরো না লিখে আদ্যক্ষর ব্যবহার করেন, তাদের অনেক বেশি স্মার্ট ও প্রভাবশালী বলে মনে করা হয়। ৫. লেখনিতে যাদের ভোকাবুলারি ভালো, তাদের অনেক স্মার্ট ও বুদ্ধিমান মনে করা হয়। ২০১২ সালে প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় বলা হয়, অযথাই কঠিন ও বড় বড় শব্দ ব্যবহার না করে যারা সহজবোধ্য শব্দের বৈচিত্র্যময় প্রয়োগ ঘটাত পারেন তাদের স্মার্ট মনে করে মানুষ। ৬. ২০১৪ সালের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অ্যানার টাল এবং ব্রিয়ান ওয়ানসিঙ্ক জানান, দৃশ্যমান এবং গন্ধযুক্ত প্রমাণের ভিত্তিতে যারা তথ্য উপস্থাপন করেন তাদের অন্যদের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান মনে করা হয়। বিজ্ঞানসম্মতভাবে তথ্য   উপস্থাপনের মধ্যে গ্রাফিক খুব আকর্ষণীয় এবং কার্যকর। ৭. একঘেয়ে স্বরে নিরসভাবে বক্তব্য উপস্থাপন মানুষের নজর কাড়ে না। কিন্তু ব্যাখ্যামূলক বক্তব্য অঙ্গভঙ্গি সহায়তায় প্রকাশ করা হলে বক্তাকে অনেক বেশি স্মার্ট বলে মনে করা হয়। কথা বলার সময় কণ্ঠের উত্থান-পতনের মাধ্যমেও নিজেকে স্মার্ট করে তুলে ধরা যায়। ৮. ২০০৭ সালে লয়োলা মেরিমাউন্ট ইউনিভার্সিটির প্রফেসর নোরা এ মার্ফির এক গবেষণায় বলা হয়, চোখে চোখ রেখে কথা বলায় স্মার্টনেস প্রকাশ পায়। তিনি বলেন, চোখে চোখ রেখে কথা বলা কার্যকর আন্তযোগাযোগের অন্যতম উপায়। এটা বুদ্ধিমত্তার প্রকাশ বলেও মনে করা হয়। ৯. একই বছরে নোরা মাফির আরেকটি গবেষণায় বলা হয়, আত্মবিশ্বাসী আচরণ মানুষকে যথেষ্ট স্মার্ট করে তোলে। অন্যান্য কিছু গবেষণাতেও বলা হয়েছে, আত্মবিশ্বাসী আচরণ মানুষকে বুদ্ধিমান প্রমাণ করে। ১০. রুচিশীল ও গ্রহণযোগ্য পোশাকেরও মানুষ স্মার্ট হয়ে ওঠে। যেমন- শিক্ষক যদি ফরমাল পোশাকে ক্লাসে আসেন তবে তাকে অনেক বেশি বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন বলে মনে করেন শিক্ষার্থীরা। ২০১২ সালে নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়, যারা ডাক্তারদের মতো সাদা ল্যাব কোট পরেন তাদের অনেক বেশি বুদ্ধিমান বলে ধরে নেওয়া হয়। ১১. ২০১৪ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, আন্তরিক হাসির মাধ্যমেও মানুষ অনেক বেশি স্মার্ট ও বুদ্ধিমান হয়ে উঠতে পারে। আনন্দের প্রকাশভঙ্গিতে স্মার্টনেস ফুটে ওঠে মানুষের মাঝে। ১২. মুখে অনেকে নানা ধরনের অলংকার পরে থাকেন। ২০১২ সালে অ্যাংলিয়া রাস্কিন ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় বলা হয়, যারা মুখে অংলকার পরেন তাদের আইকিউ কম বলে ধরে নেওয়া হয়।   ১৩. ছোট পরিসরের এক গবেষণায় বলা হয়, মোক্ষম সময়ে সেন্স অব হিউমারের প্রকাশ স্মার্টনেস ও বুদ্ধিমত্তার প্রকাশ ঘটায়। ছেলেদের এ ধরনের সেন্স অব হিউমারে আকৃষ্ট হন নারীরা। ওই পুরুষ তাদের চোখে স্মার্ট হয়ে ওঠেন। ১৪. ২০০২ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, যারা নেতৃত্ব স্থানে চলে যান তাদের স্বাভাবিকভাবেই অনেক বুদ্ধিমান ও স্মার্ট বলে মনে করা হয়। ছোট ছোট দলের প্রধানকেও সেই দলের সবচেয়ে বেশি বুদ্ধিমান বলে মনে করা হয়। ১৫. ১৯৯৯ সালে দুই মনোবিজ্ঞানীর গবেষণায় বলা হয়, যা জানেন না তার স্বীকার করে নেওয়া স্মার্টনেসের লক্ষণ। বলা হয়, বুদ্ধিমান ও স্মার্টরাই নিজের জ্ঞানের সীমানা প্রকাশ করতে পারেন। এর মাধ্যমে এক ধরনের সততাও প্রকাশ পায়। সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার   আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক ও ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ রইলো আরও পড়ুনঃ এসেক্সুয়ালিটি কি এবং কেন হয় ? এটি কি কোনো রোগ ? বুদ্ধিমান মানুষ হওয়ার সহজ কিছু কৌশল জেনে নেই! কিভাবে বুঝবেন আপনার কাছের মানুষ মানসিক রোগ এ আক্রান্ত কি না?

How do you know if someone is suffering from mental illness?

Mental Illness: When and what symptoms should be seen by a doctor:

 

Mental illness is one of the growing problems nowadays. Studies have shown that about 30-35 people in developing countries like America are affected by this problem. Currently, this problem is spreading very rapidly in the Indian subcontinent as well. But lack of public awareness is pushing the disease to a critical point.

Mental illness can occur at any age. This disease is not rare nowadays even in children. Diagnosing mental illness is one of the most complex procedures in medical science. Because no one type of disease can be diagnosed with any specific symptoms or signs. Currently, with the help of advanced treatments, efforts are being made to make the disease less noticeable. At least the family members of the sick person can recognize some early signs that indicate mental illness.

Scientists have classified more than 200 types of mental illness. Various mental disorders are caused by situational stressors, genetic factors, biochemical imbalances, or all of these. Some of the most common and well-known mental disorders include anxiety, depression, dementia, bipolar disorder, schizophrenia, etc. Symptoms include changes in mood, personality, habits, and social habits. To deal with any mental problem, it is necessary to first recognize the problem. Before that, it is necessary to identify the symptoms of the problem. It is said, “When the mind is hurt, the body also cries”. When an unstable state arises in the mind, it manifests in various physical symptoms.

This report will discuss some common symptoms:

মানসিক রোগ
 

Symptoms of mental illness:

1. Feeling sad most of the day. 2. Reluctance to do daily tasks. Not being able to do anything properly. 3. Lack of concentration. Lack of concentration in reading, writing, or other tasks. 4. Futile, unrealistic, and excessive worrying. 5. Having excessive, unrealistic fears or misgivings about anything. 6. Frequent excessive and unreasonable mood swings.7. Creating social distance. Reluctance to communicate with family, relatives, and friends. 8. Feeling unusually tired, feeling sick. 9. Tendency to deny reality. Hallucinating or having delusions. 10. Tendency to retreat from everyday problems, trying to ignore problems and run away. 11. Not understanding the real situation. 12. Damage or vandalism with symptoms such as restlessness, delirium, and aggressive behavior. 13. Reluctance to eat. or overeating. 14. Excessive weight gain or weight loss. 15. Body aches. Such as headaches, pain in hands and feet, etc. 16. Decreased or increased sexual desire. 17. Insomnia or tendency to oversleep. 18. The attraction of taking drugs is getting old. 19. Suicidal tendencies. or attempt to harm oneself.

It should be remembered that any one or many of these symptoms in combination reveal symptoms of different diseases. No single symptom is considered a symptom of a disease. Even if a symptom appears due to a temporary event, it does not indicate mental illness. Long-term and specific manifestations of symptoms indicate a disease.

So it is very important to pay attention to everyone from the youngest to the oldest member of the house. If one ever changes his normal behavior and no exact reason can be found behind it, then one should not delay in consulting a psychiatrist. Mental illness, like physical illness, is a natural response and, above all, recovery is possible with the right treatment.

Common depression, depression, and mental illness are the same?

Psychiatrists say that as the human mind is happy, it can also be bad at times. But if moodiness or depression persists for a long time then mental health needs to be addressed.

Dr. Sarkar says, “All of us can get upset at times in our lives. But it’s not meant to be for long or long. Or in a better case, the news is supposed to be better. But if there is continuous depression or depression for more than two weeks, then it should be considered as a symptom of mental illness.”

Depression is considered an important mental health problem. Because if it is not given proper attention in the beginning, it can create serious problems. Many understand depression as depression.

“If you are suffering from depression, you don’t feel good even if you go outside the house, office, or favorite places. No matter how good things happen, go to favorite places, then bad feelings do not change. Then it started to affect the mutual relationship.” Says Dr. Govt.

Reference: Internet  
Read More:

ফাইভার গিগ র‍্যাঙ্ক, গিগ ইম্প্রেশন, ক্লিক, প্রোফাইল ও গিগ তৈরী এবং পাব্লিশ

অনেকই আছেন যানেন না ফাইভার কি?

কোনো লোকাল ট্রেনিং সেন্টার এ কাজ শিখেছেন এবং ফাইভারে একাউন্ট খুলেছেন, গিগ ও পাবলিশ করেছেন কিন্তু কাজ পাচ্ছেন না । গিগ র্যাঙ্ক করছে না, ইম্প্রেশন কম, ক্লিক নেই এমন আরো অনেক অসুবিধা । সেজন্যই এই লেখা!
 
আসুন শুরু করি একটু আগে থেকেই, এর আগে আমার দুইটি আইডি ডিজেবল হয়ে যায় ১৮০ ডলার ও ২৮ ডলার ব্যালেন্স সহ শুধুমাত্র ফাইভারের টার্মস এন্ড কন্ডিশন না জানার কারনে এবং ভায়োলেশনের কারনে এবং সেটা গত মাসেই ।
তো যারা শুরু করছেন, আমার একান্ত অনুরোধ আপনি যদি কোনো কাজ না পারেন, না শিখে থাকেন বা সেটাতে দক্ষ না হন, এখনই একাউণ্ট খোলার দরকার নেই । অনেক ট্রেনিং সেন্টার আছে, স্বল্পমূল্যে কোর্স করাচ্ছে, অবশ্যই ধোকাবাজদের থেকে সাবধান !!!!
ভালোমত খোজখবর নিয়ে, বর্তমান স্টুডেন্ট এবং আগের যারা কোর্স করেছে এবং এখন কাজ করছেন তাদের ফীডব্যাক নিয়ে ভর্তি হবেন, আর একটু বুদ্ধিমান হলে আপনি ইউটিউব/অনলাইন থেকেই অনেক কিছু শিখতে পারবেন ।

কোর্স করলেন, কাজ ও শিখলেন এবার কি ?

এবার আপনার কাজ, সেই কাজগুলো নিয়মিত প্র্যাকটিস করা, নয়তো ভুলে যাবেন যতই ভালো পারেন আর দক্ষ হোন ।
এরপর আমার অভিমত হোল, প্রত্যেকটা জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস যেমন, ফাইভার, আপওয়ার্ক, গুরু, পিপল পার আওয়ার এগুলোতে একাউণ্ট খুলবেন । অবশ্যই নিজের ছবি, আইডি এবং সঠিক তথ্য দিয়ে
আর হ্যা, একাউণ্ট খোলার সময় অবশ্যই টার্মস এন্ড কন্ডিশন গুলো ভালোমত পড়ে, নিজে না বুঝলে অন্য কারো কাছ থেকে বুঝে একাউণ্ট ওপেন করবেন ।
 

ইংরেজি দক্ষতা !

ফ্রীল্যান্স মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে হলে অবশ্যই! অবশ্যই আপনাকে ইংরেজি জানতে হবে এবং লিখতে পারতে হবে । নাহয় বায়ার/ক্লায়েন্ট কি বলছে তা আপনি বুঝবেন না, আর তাকে আপনার কথাও বুঝাতে পারবেন না । কাজ পেলেও লাভ হবেনা, কারন বায়ার ফীডব্যাক দিবে খারাপ যত ভালো কাজই করেন ।

গিগ র‍্যাঙ্ক, ইম্প্রেশন, ক্লিক, প্রোফাইল ও গিগ তৈরী এবং পাব্লিশ

গিগ র্যাঙ্ক এর বিষয়টা মূলত অনেকগুলো বিষয়ের উপর নির্ভর করে। কেউ যখন আমাকে প্রশ্ন করে, ভাই গিগ তো র্যাঙ্ক হচ্ছেই নাহ। তখন আমি সবার প্রথমেই তাকে জিজ্ঞেস করি আপনি প্রতিদিন ১০ টা বায়ার রিকুয়েস্ট পাঠাচ্ছেন তো? প্রায় সবারই উত্তর একই থাকে, আগে পাঠাতাম এখন আর পাঠাই না। যদি জিজ্ঞেস করি কেন পাঠান নাহ? তখন উত্তর দেয় পাঠিয়ে কোনো লাভ হয়না।
এখানে আরেকটা বিষয় সামনে আসে, আমরা বায়ার রিকুয়েস্ট আসলে কিভাবে লিখবো, অথবা কিভাবে বায়ার রিকুয়েস্ট পাঠালে বায়ার রিপ্লাই করবে। তো সেই বিষয়টা আমি পরবর্তী পর্বে আলোচনা করবো।

আজকে মূলত আলোচনা করব বায়ার রিকুয়েস্ট কি দেয়া বন্ধ করে দিবো? বায়ার রিকুয়েস্ট আসলে কাজে লাগে কিনা?

প্রথম কথা হলো, বায়ার রিকুয়েস্ট-ই হলো একমাত্র সহজ ভাবে অরগানিক ওয়ে-তে ক্লাইন্টদের কাছে পৌঁছানোর মাধ্যম। আরও অনেক ওয়ে আছে ক্লাইন্ট খুঁজে বের করার জন্য। কিন্তু ফাইভার খুব সুন্দর একটা সিস্টেম আমার এবং আপনার জন্য আগে থেকেই তৈরি করে রেখেছে বায়ার এর কাছে আমাদের অফার গুলো পৌঁছানোর জন্য।
ফাইভারে আপনি যদি বুঝে বায়ার রিকুয়েস্ট গুলো প্রতিদিন পাঠাতে পারেন তাহলে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভবনা অনেক গুন বেড়ে যাবে। এবার ধরেন কাজ পেলেন নাহ, কেউ নক করলোনা, তাহলে কি লাভ শুধু শুধু সময় নষ্ট করে বায়ার রিকুয়েস্ট দেয়ার, তাইনা?
অবশ্যই লাভ আছে। একটা কথা আছেনা “হাতি মরলেও লাখ টাকা, বাঁচলেও লাখ টাকা”। ফাইভার এর বায়ার রিকুয়েস্ট হলো সেই হাতির মতই। আপনি কাজ পেলে তো আলহামদুলিল্লাহ, আর না পেলেও অনেক লাভ।

(লাভ নাম্বার-১);

ধরেন আপনি একদিনে ১০টা বায়ার রিকুয়েস্ট দিলেন। তো ১০ জনের কেউ আপনাকে কাজ না দিলেও কয়েকজন ঠিকই আপনার রিকুয়েস্ট টা ওপেন করবে।
আপনি যে গিগ এর আন্ডার-এ রিকুয়েস্ট টা দিয়েছেন সেটা বা আপনার প্রোফাইল টা ভিজিট করবে। এতে আপনার প্রোফাইলের ক্লিক/ইম্প্রেশন বাড়বে। আর ক্লিক বা ইম্প্রেশন বাড়লে আপনার গিগ আস্তে আস্তে সামনে আসতে থাকবে। আর এই ক্লিক/ইম্প্রেশন এর সাথে অন্যান্য গ্রুপে আপনার আইডি বা গিগ শেয়ার এর ক্লিক/ ইম্প্রেশন এর তুলনা ভুলেও করবেন নাহ।
ওইখানে যাদের ক্লিকের কারনে আপনার ইম্প্রেশন বাড়ে তারা ৯৯% হলো সেলার। যাদের থেকে কাজ পাওয়ার সম্ভবনা ১% এরও কম। আর এইযে ফাইভার থেকে যে ক্লিক আর ইম্প্রেশন পেলেন সেটা বায়ার এর বদৌলতে। আর এখান থেকে ১০টা ক্লিক পেলে ১ টা কাজ পাওয়ার সম্ভবনা খুব-ই বেশি।
আর ঐযে বিভিন্ন গ্রুপের থেকে যে ক্লিক আর ইম্প্রেশন পেলেন তার থেকে কাজ পাওয়ার সম্ভবনা যেহেতু নাই বললেই চলে, সেহেতু ফাইভার ভাববে আপনার গিগ টা হয়ত ইন্টারেস্টিং কিন্তু আপনার গিগ টার কোথাও প্রবলেম আছে, সেজন্য হয়ত মানুষ ক্লিক করে কিন্তু অর্ডার দেয়ানা। তখনই আপনার গিগ পিছনে যেতে থাকবে।
 

(লাভ নাম্বার-২);

একটা কথা মনে রাখবেন, ফাইভার আপনার-আমার থেকেও চালাক। হ্যা ফাইভার হয়ত আমাদের মত চুরি-বাটপারি কম বুঝে। কিন্তু ভালো জিনিসগুলো ফাইভার আমাদের থেকেও বেশি বুঝতে পারে। একটা জিনিস খেয়াল করেন তো, আপনি যখন একটা পিসি তে দুইটা আইডি, অথবা একই আইপি দিয়ে দুইটা আইডি ব্যবহার করেন তখন ফাইবার কিন্তু আজ হোক, কাল হোক ধরে ফেলে।
আবার ধরেন আপনি ফাইভারের মেসেজ অপশনে তাদের কোনো একটা রুলস ভায়োলেট করলেন, ফাইবার কিন্তু সেটাও ধরতে পারে। এগুলো ধরার জন্য কিন্তু তারা ২৪/৭ মানুষ বসিয়ে রাখেনা। তাদের আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স টা সেভাবেই তৈরি করা যাতে মাক্সিমাম কাজগুলো অটোমেটিক্যালি হয়ে যায়। হ্যা, ফাইনাল ডিসিশন বা অন্যান্য কিছু কাজ তারা ম্যানুয়ালি করে থাকে।
তো যেই ফাইভারের এতো বুদ্ধি, সে কি জানেনা কোন আইডি টা আসলেই প্রতিদিন অ্যাক্টিভ থাকে আর কোন আইডি টা বিভিন্ন টুলস দিয়ে অ্যাক্টিভ আছে। আমি বলছিনা, টুলস দিয়ে অ্যাক্টিভ থাকা খারাপ বা ভালো। আমি বলছি ফাইভার সেটা বুঝে যে, কে আসলেই অ্যাক্টিভ আর কে জাস্ট আইডিতে রিফ্রেশার দিয়ে কাজ চালাচ্ছে। আর ফাইভার সেটা স্ট্রিক্টলি এখন পর্যন্ত নিষেধ ও করে নাই।
তো টুলস ব্যবহার করে অ্যাক্টিভ থাকবেন কিনা সেটা আপনার ইচ্ছা। আমার কথা হলো, আপনি যখন ১০ টা ব্যায়ার রিকুয়েস্ট পাঠাবেন প্রতিদিন, তখন ফাইভার বুঝবে আপনি আসলেই অ্যাক্টিভ। আর এটা বুঝার জন্য ফাইভারের কাস্টমার ম্যনেজম্যান্ট টিম আসবেনা। সেই কাজটা ফাইবারের আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজ্যান্স অটোমেটিক্যালি করে ফেলতে পারে। আর গিগ র্যাঙ্ক করার জন্য ফাইভারকে এটা বুঝানো খুবই জরুরি যে আপনি ফাইভারকে সময় দিচ্ছেন।
আর ফাইভার যখন দেখবে আপনি তাকে সময় দিচ্ছেন, দেখবেন ফাইভার-ও আপনাকে সময় দেয়া শুরু করবে। আর ফাইভার একবার আপনাকে সময় দিলে কি হতে পারে সেটা আপনার আসেপাশে চোখ রাখলেই বুঝতে পারবেন।
 
(more…)