Who owns which TV channel in Bangladesh?

The first television signal broadcast in Bangladesh was in 1964 under the state-owned television network Pakistan Television Corporation (PTV) in Dhaka, then East Pakistan. From then onwards Bangladesh Television (BTV) had a virtual monopoly until the late 1990s. Since then a number of stations have arrived. Many have also shut down in the process.

This is a list of television stations in Bangladesh currently available on terrestrial, satellite, and cable.

 

 It is given below who is the owner of the TV Channel in Bangladesh:

1) Independent TV: Salman F Rahman.

2) 71 TV: Journalist Mozammel Babu and Meghna Group.

3) Desh TV: Saber Hossain Chowdhury (MP) but Asaduzzaman Nur is running.

4) Boishakhi TV: Business group Destiny. But journalist leader Manjurul Ahsan Bulbul is running.

5) Gazi TV: Gazi Golam Dastagir (MP).

6) Banglavision: Former mayor Sadek Hossain Khoka has the most shares.

6) Channel I: Faridur Reza Sagar (Cultural Worker)

6) This is N Bangla: Mahfuzur Rahman. Journalist J.E. Mamun.

9) This is N News: run by Munni Saha.

10) Mohana TV: Kamal Majumder (MP).

11) Samay TV: Brother of State Minister for Law Kamrul Islam.

12) Channel 24: Hameem Group Chairman Ake Azad.

13) N TV: Mosaddek Hossain Falur.

14) Diganta TV: Jamaat leader Mir Kashem Ali. It is closed now.

15) Islamic TV: Khaleda Zia’s brother Saeed Iskander. It is also closed now.

16) BTV: Official TV Channel.

16) Channel 1: Closed now. The owners were BNP leaders Mirza Abbas and Ghiyasuddin Mamun.

16) RTV: Morshedul Islam (MP) of Bengal Group

19) SA TV: Salauddin Ahmed is the owner of SA Paribahan

20) Channel 9: Enayetur Rahman Bappi of BNP Gharona and Syed Ashraf of Awami League.

21. Ekushey TV: The main initiator of Ekushey Television was Abu Saeed Mahmud. Abdus Salam, the current chairman of Ekushey Television, owns 70% of the television. The remaining 30 percent is owned by 5 out of 6 of the previous 13 entrepreneurs. They are Rauf Chowdhury (Rangs Group), Emran Mahmood (Microwave), Anjan Chowdhury (Square), Abdus Salam (Saraitex), Liaquat Hossain (MAS Square Group).

22) Maasranga TV: Anjan Chowdhury of Square Group.

23) My TV: Nasir Uddin Sathi.

24) Jamuna TV: Nurul Islam Babul of Jamuna Group.

25) Dipta TV: Kazi Jahedul Hasan, owner of Kazi Media Limited.

26) Asian TV: Chairman of the Asian Group of Industries Alhaj Md. Asian Telecast Limited (Asian TV) is owned by Harun-ur-Rashid. Walton Group has bought a large share of the Asian TV channels.

Thanks for your kind intention, I hope it will help you a lot.

If I forgot someone or write something wrong, please forgive me and let me know what is my fault.

Read More:

Emotions Fact. How to get emotional balance and endless vitality?

Ways that you can increase your survey response rates.

Some of the most interesting facts about human behavior?

Some brain hacks that a Neuroscientist or a Psychologist knows.

কাশি দেওয়ার সময় মহিলাদের প্রস্রাব চলে আসে কেন?চলুন জেনে নেয়া যাক

ইউরিনারি ইনকন্টিনেন্স কী?

অজ্ঞাতে বা অনিচ্ছায় শরীর থেকে যে কোনও পরিমান মূত্র বেরিয়ে আসার ঘটনাকে চিকিত্সা পরিভাষায় মূত্রধারণগত অক্ষমতা বা ইউরিনারি ইনকন্টিনেন্স বলে। নানা কারণে এই সমস্যা হয়, যার মধ্যে কয়েকটি ক্ষেত্রে খুব সহজেই রোগ সেরে যায়। জীবনযাত্রার সামান্য পরিবর্তন থেকে শুরু করে ওষুধ বা অস্ত্রোপচারের মতো নানা উপায়ের সাহায্যে এই সমস্যার সমাধান করা হয়। বলে রাখা ভাল, সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এমন মহিলাদের মধ্যে সাধারণত এই রোগ বেশি দেখা গেলেও সন্তান হয়নি এমন মহিলা, শিশু ও পুরুষেরাও এই জাতীয় অক্ষমতাকর শিকার হতে পারেন।

এই রোগ কি সারে?

চিকিত্সাবিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে আজকাল এই রোগে আক্রান্তদের নিরাময়ে নানা ব্যবস্থা হয়েছে। সুতরাং এই ধরনের সমস্যায় ভীত হয়ে পড়ার কোনও কারণ নেই। সংক্ষেপে বলা যায়, চিকিত্সকের পরামর্শ নিয়ে মূত্র ধারণগত অক্ষমতায় ভুগছেন এমন প্রতিটি মানুষের উপসর্গের ক্ষেত্রে কিছু না কিছু উন্নতি ঘটানো সম্ভব।

leek

প্রকার ভেদ

মূত্রধারণগত অক্ষমতা মৃদু ও তীব্র পর্যায়ের হতে পারে। মৃদু পর্যায়ে খুব সামান্য মূত্র বেরয় বলে তেমন অসুবিধে হয় না। তবে তীব্র পর্যায়ের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক জীবনযাপন অসহনীয় হয়ে পড়ে। বারবার কাপড়চোপড় পাল্টাতে হয়। শরীর থেকে বাজে গন্ধ বেরনোর সম্ভাবনায় আতঙ্কিত থাকতে হয়। অন্যদিকে রোগের প্রকৃতি অনুসারে এদের স্ট্রেস ইনকন্টিনেন্স ও আর্জ ইনকন্টিনেন্স এই দু’ভাগেও ভাগ করা হয়। মূত্রথলি বা ইউরিনারি ব্লাডারের মুখের দুর্বলতাজনিত কারণে স্ট্রেস ইনকন্টিনেন্স এবং মূত্রথলির দেওয়ালের অস্থিরতার কারণে আর্জ ইনকন্টিনেন্স হয়।

বিব্রতকর বলে অনেকেই সময়মতো ডাক্তারের কাছে যান না বলে শুনেছি।

ডাঃ ঘোষ– ঠিকই শুনছেন। কিছুদিন আগে করা একটি সমীক্ষা থেকে জানা গেছে যে ইউরিনারি ইনকন্টিনেন্সে ভুগতে শুরু হওয়ার পরে গড়ে অন্তত ৫ বছর পরে মহিলারা চিকিত্সকের পরামর্শ নেন। এদের মধ্যে অনেকেই নিজের সমস্যার কথা প্রকাশে লজ্জা অনুভব করেন, কেউ কেউ মনে করেন সন্তানের জন্মদানের পরে এইরকম শারীরিক অসুবিধে প্রত্যাশিত এবং এই নিয়ে কিছু করার মানেই হয় না। অনেকে আবার দীর্ঘদিন ধরে টয়লেটে গিয়ে গিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতি সামাল দিতে চেষ্টা করেন।

প্রস্রাব

অন্য উপসর্গ

অনিচ্ছাকৃতভাবে মূত্র বেরিয়ে আসার পাশাপাশি এই রোগে আরও কয়েক ধরনের সমস্যা হতে পারে। যেমন, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বার প্রস্রাব করা, প্রস্রাব করতে গিয়ে যন্ত্রণা বা জটিলতা হওয়া। কারও কারও ক্ষেত্রে আকস্মিক ও অনিয়ন্ত্রিত প্রস্রাবের প্রকোপ হয়। এমনও হয় যে মূত্রথলি খালি করতে অসুবিধে হচ্ছে অথবা ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও প্রস্রাব বেরচ্ছে না কিংবা বেরোতে দেরি হচ্ছে।

রোগ হওয়ার কারণ

মূত্রধারণজনিত অক্ষমতা বিষয়ে বিশদে বুঝতে গেলে মূত্রথলি বা ব্লাডারের গঠন সম্পর্কিত কয়েকটি বিষয় জানা জরুরি। ব্লাডার ডেট্রুসর মাসল নামে এক ধরনের নমনীয় পেশি দিয়ে তৈরি। কিডনিতে তৈরি হওয়া মূত্র ইউরেটার বাহিত হয়ে এই থলিতে জমা হয়। জমা থাকার সময় মূত্থলির নিচে থাকা ইউরেথ্রাল স্ফিংটার নামে একটি আংটির আকারের পেশি সঙ্কুচিত অবস্থায় থেকে মূত্রকে ধরে রাখতে সাহায্য করে।

এছাড়াও শ্রোণীতল বা পেলভিক ফ্লোরের পেশির আংশিক সাহায্যের প্রয়োজন হয়। এরা যোনী, মলদ্বার ও মূত্রথলিকে যথাস্থানে ধরে রাখে। হাঁচি বা কাশির সময় তলপেটে পড়ে চাপ, প্রেসার ট্র্যান্সমিশন থিয়োরি অনুসারে মূত্রনালি ও মূত্রথলিতে বাহিত হয়ে উভয়ের ক্ষেত্রে সমান প্রভাব ফেলে।

প্রস্রাব

মূত্রথলির কার্যকলাপের নেপথ্যে মস্তিস্কের বিভিন্ন অংশের এবং ঐচ্ছিক ও অনৈচ্ছিক উভয় ধরনের কাজের সমন্বয় প্রয়োজন। ইউরেথ্রাল স্ফিংটার পেশির দুটি অংশ। এদের কাজও আলাদা। অনৈচ্ছিক পেশিতে তৈরি অভ্যন্তরীণ স্ফিংটার মস্তিস্ক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। নিরবচ্ছিন্ন চাপের সাহায্যে এরা মূত্রথলির মুখ বন্ধ করে রাখে।

অন্যদিকে ঐচ্ছিক পেশিতে তৈরি বহিঃস্থ স্ফিংটার শ্রোণীতলকে সচেতন ভাবে চেপে রেখে মূত্রকে কিছুতেই বেরতে দেয় না। এই পেশির ক্ষেত্রে একটি সমস্যা হল, খুব সঙ্কুচিত হয়ে থাকলে এরা অল্পে ক্লান্ত হয়ে পড়ে। সে কারণে তিন-চার বার হাঁচি বা জোরে কাশি হলে সঙ্কোচন আলগা হয়ে গিয়ে মূত্র বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়।

মূত্রধারনগত অক্ষমতার সূত্রপাত

মূত্রথলির মুখ ও ইউরেথ্রাল স্ফিংটারের ক্ষতি হলে ভেতরের অংশ বন্ধ করে রাখার ব্যাপারে মূত্রথলি তার কার্যকারিতা হারায়। মূত্রথলি নিজে অস্থিত (আনস্টেবল) বা অতিসক্রিয় হতে পারে (ডেট্রুসর ইরিটেবিলিটি)। মস্তিস্কের যে অংশ মূত্রথলির কার্যকারীতার সঙ্গে সম্পর্ক যুক্ত তার ক্ষতি হলেও সমস্যা বাড়ে।

সমস্যার কারণ

প্রসব এর সময় মূত্রথলির মুখ ও ইউরেথ্রাল স্ফিংটারের ক্ষতির ঝুঁকি থাকে। অন্যদিকে মূত্রথলির ধারক কাঠামো দুর্বল হয়ে গেলে থলির মুখ নিচের দিকে নেমে এসে সমস্যা বাড়ায়। প্রসবকালীন সময় ছাড়াও ক্রনিক কোষ্ঠকাঠিন্য কিংবা ধূমপায়ীদের ক্রনিক কাশি থেকে এই ধরনের জটিলতা হতে পারে। মূত্রথলির অস্থিতি বা অতিসক্রিয়তার সঠিক কারণ জানা যায়নি।

তবে এই সমস্যার সঙ্গে মূত্রথলি খালি করার স্বাভাবিক নিয়ন্ত্রণ নষ্ট হয়ে যাওয়া বা সন্তান প্রসবের কারণে স্নায়ুর ক্ষতি হওয়া বা মূত্রধারণের অক্ষমতাজনিত কোনও পূর্ববর্তী অস্ত্রোপচারের সম্পর্ক থাকতে পারে। স্ট্রোক বা মেরুদণ্ডের আঘাতে মূত্রথলির কার্যকারীতার সঙ্গে সম্পর্ক যুক্ত মস্তিস্কের বিশেষ অংশের ক্ষতি হতে পারে।

এই সময় মস্তিস্কের উচ্চাংশের সঙ্গে সুষুম্নাকাণ্ডের নিম্নাংশের যোগাযোগ ব্যাহত হয়। এতে শৈশবের মূত্রথলি খালি করবার প্রতিবর্ত ধরণ (রিফ্লেক্স প্যাটার্ন) ফিরে আসে। থলির ওপরে যে কোনও ধরনের চাপে সমস্যার সৃষ্টি হয়। যেমন, ফাইব্রয়েডস কিংবা কৌষ্ঠকাঠিন্যর কারণে মলদ্বারে জমে থাকা মলে সমস্যা বাড়ে।

কেন মহিলারা বেশি আক্রান্ত হন

আগেই জানিয়েছি, যে কোনও মানুষ মূত্রধারণ জনিত অক্ষমতার শিকার হতে পারেন। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মহিলারাই এই রোগের শিকার হন। এর পিছনে অনেক কারণ রয়েছে। যেমন, গর্ভধারণ, সন্তানের জন্মদান, মেনোপজ ও সংক্রমণ।

গর্ভধারণ

গর্ভসঞ্চারকালে একজন মহিলার শরীরে যে শারীরবৃত্তীয় ভিন্নতা আসে তার অন্যতম হল মূত্রথলি ও শ্রোণীদেশের পরিবর্তন। এই সময় কিডনি বেশি পরিমান মূত্র উত্পাদন করতে শুরু করলে বারে বারে প্রস্রাব করার প্রয়োজন হয়। অথচ অতিরিক্ত চাপের মধ্যে থাকার কারণে থলি ঠিকমতো খালি হয় না।

এই কারণে ইউরিনারি ট্র্যাকে ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণ বেড়ে যায় এবং অনেক ক্ষেত্রে মূত্রধারণজনিত অক্ষমতার সৃষ্টি হয়। অন্য দিকে, এই সময় জরায়ু প্রসারিত হয়ে মূত্রথলিতে বাড়তি চাপ দিতে শুরু করলে বেশি বার প্রস্রাব করার প্রয়োজন হয়। প্রায় এক তৃতীয়াংশ মহিলার ক্ষেত্রে এই বাড়তি চাপের কারণে তাদের অজান্তেই মূত্র বেরিয়ে আসে।

সমস্যাটি অবশ্য সন্তানপ্রসবের পরে ধীরে ধীরে চলে যায়। তবে শ্রোণীদেশের পেশি নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ুসমূহ গর্ভধারণকালে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ভবিষ্যতে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।

প্রস্রাব

সন্তানের জন্মদান

সন্তান প্রসবকালে পেশি ও শ্রোণী সাহায্যকারী কাঠামোর ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে। স্বাভাবিক জন্মদানের সময় যোনীপথের পাশের দেওয়াল এবং শ্রোণীতলের পেশি প্রসারিত হয়। এইসব ক্ষতিগ্রস্ত পেশি ও কলা সম্পূর্ণভাবে সেরে ওঠে না। তাই শেষ পর্যন্ত জরায়ুর স্থানচ্যুতি (প্রোল্যাপস) ঘটে। কাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তা আগে থেকে বলা সম্ভব নয়। তবে সন্তানের সংখ্যা, প্রসবের ধরণ, গর্ভস্থ সন্তানের ওজন, প্রসব যন্ত্রণার সময়কাল, প্রসবকালীন চাপ প্রয়োগের ফলে জন্মদানের পরে শ্রোণী অঞ্চলে প্রভাব ফেলতে পারে।

মেনোপজ

মহিলাদের পেলভিক কলাসমূহ ইস্ট্রোজেন সংবেদি হয়। মেনোপজের সময় ডিম্বাশয়ের কাজ বন্ধ হয়ে গেলে রক্তে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা নাটকীয় ভাবে কমে যায়। এই হর্মোন মাত্রা কমার সঙ্গে সঙ্গে শ্রোণীদেশের পেশি ও কলা ধীরে ধীরে সরু হতে শুরু করে এবং পূর্ববর্তী ভার সহ্য করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এতে যোনিদেশের স্থানচ্যুতি ঘটে।

সংক্রমণ

মহিলাদের শ্রোণীদেশের গঠন মূত্রথলিতে সংক্রমমের সম্ভাবনা বাড়ায়। মূত্রথলি ও মূত্রথলির মধ্যবর্তী পথটি তুলনামূলক ভাবে ছোট হওয়ায় ব্যাকটিরিয়ার পক্ষে মূত্রথলিতে প্রবেশ করে সহজে সংক্রমণ ঘটানো সম্ভব হয়।

Follow us on Facebook

See our videos on YouTube

Read More:

আলবার্ট আইনস্টাইনের এর যত প্রেম ও পরকীয়া

মানুষ সৃষ্টি মাটি থেকে, কোরআন এবং বিজ্ঞান এর প্রমাণ ও ব্যাখ্যা

অতীত ভোলার উপায় কী? কষ্ট কমানোর জন্য কি কি করতে হবে?

Some brain hacks that a Neuroscientist or a Psychologist knows.

Some of the most interesting facts about human behaviour?

কৃতজ্ঞতা- লেখার জন্য –কৌশিক রায়  এবং- ছবির জন্য গুগল।

মাথা ঘুরলে করণীয় কি ? হঠাৎ মাথা ঘোরার কারণই বা কি ?

হঠাৎ মাথা ঘুরতে শুরু করলে কারও মনে হতে পারে, তিনি নিজেই যেন ঘুরছেন। আবার কেউ ভাবেন, চারপাশটা ঘুরছে বা দুলছে। অনুভূতি যেমনই হোক না কেন, মাথা ঘোরার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে। অনেক কারণেই মাথা ঘুরতে পারে। তবে মূলত কানের ভেতরে ভেস্টিবুলোককলিয়ার নামের স্নায়ুতে সমস্যার কারণে বেশি মাথা ঘুরে থাকে।

এ বিষয়ে জাতীয় নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ডা. এম এস জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, হঠাৎ করে বসা, হঠাৎ করে দাঁড়িয়ে পড়া, কাজের চাপ ইত্যাদি নানা কারণে অনেকের মাথা হঠাৎ করে ঘুরে উঠতে পারে। মাথা ঘুরছে মনে হলেই কোথাও বসে পড়তে হবে অথবা হাত দিয়ে কিছু একটা ধরে ফেলুন।

কিছুক্ষণ বসে থাকলে তা আবার ঠিকও হয়ে যায়। তাই এ নিয়ে কেউ খুব বেশি মাথা ঘামান না। এটা ঠিক নয়।

হঠাৎ মাথা ঘোরার কারণ:

অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, কিছু ওষুধ সেবন, অন্তঃকর্ণের রক্তবাহী নালির অস্বাভাবিকতা, অন্তঃকর্ণের প্রদাহ, মধ্য কানের প্রদাহ, মেনিয়ারস রোগ, অস্বাভাবিক দৃষ্টিগত সমস্যা। বেশি উঁচুতে উঠে নিচের দিকে তাকালে এবং চলন্ত ট্রেন বা গাড়ি থেকে প্ল্যাটফর্মের দিকে তাকালে মাথা ঘোরা।

অনিয়ন্ত্রিত উচ্চরক্তচাপ; মাথার পেছন দিকে ও ঘাড়ের রক্তনালিতে বাধা বা রক্ত সরবরাহে ত্রুটি; মস্তিষ্কের নিচের দিকে টিউমার, পানি জমাট বা মাল্টিপল স্লেরসিসনামের রোগ; ভাইরাসজনিত ভেস্টিবুলার নিউরাইটিস; মধ্যবয়সীদের মিনিয়ার্স রোগ; আঘাতজনিত কারণে পেট্রাস হাড়ের ক্ষতি ইত্যাদি কারণেও মাথা ঘুরতে পারে।

এ সমস্যার পাশাপাশি কানের ভেতর শোঁ-শোঁ বা দপ দপ শব্দ হতে পারে।

কখনো কখনো মাথার অবস্থান পরিবর্তন করলে সমস্যাটা বাড়ে-কমে। আনুষঙ্গিক সব তথ্য চিকিৎসককে জানাতে হবে।

এ রকম আচমকা মাথা ঘুরতে থাকলে

মাথা ঘুরলে শরীরের ভারসাম্য থাকে না। এ রকম অবস্থায় পড়ে গিয়ে আঘাত পাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই একটা অবলম্বন আঁকড়ে ধরে বসে পড়াই ভালো।

যাঁদের ‘বিনাইন পজিশনাল ভারটিগো’ নামের সমস্যাটি আছে, হঠাৎ ঘাড় বা মাথার অবস্থান পরিবর্তন করলেই তাঁদের মাথা ঘোরা শুরু হয়।

এ জন্য রাতে পাশ ফিরে না শুয়ে তাঁরা চিত হয়ে একটু উঁচু বালিশে মাথা দিয়ে শোবেন। হঠাৎ করে মাথা বা ঘাড় উঁচুতে টানটান করবেন না, মাথা ঝাঁকাবেন না।

মাথা ঘুরলে করণীয় কি ?

যা করবেন না

  • আপনার হঠাৎ মাথা ঘুরতে থাকলে আপনি যে কাজটা করছিলেন সেই কাজ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ুন। বন্ধ করুন চোখ দুটো। সহজভাবে শ্বাস নিন এবং সাহায্যের জন্য কাউকে ডাকুন।
  • আপনি গাড়ি চালাতে থাকলে পা ব্রেকের ওপর রাখুন এবং থেমে পড়ুন। শুয়ে পড়ুন পাশের আসনে। ভাগ্যের ওপর নিজেকে ছাড়বেন না কখনোই। আপনি দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেলতে পারেন, যদি আপনার মাথা ঘোরা মারাত্মক হয়।
  • আপনি অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে মাথা ঘোরার অভিজ্ঞতা হতে পারে। কাজ করবেন পরিকল্পনা মাফিক এবং আপনার সাধ্যের মধ্যে। কখনো সীমা অতিক্রম করবেন না। আগে চিন্তা করে তারপর কাজে হাত দেবেন।
  • দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকবেন না। কাজের চাপে এক বেলার খাবার না খেলে এবং রক্তে চিনির মাত্রা কমে গেলে দ্রুত খেয়ে নিন। রক্তে চিনির মাত্রা কমে গেলে আপনার মাথা ব্যথা ও মাথা ঘোরার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে:

বিশেষ করে গরমের সময় প্রচুর তরল পান করবেন। শরীরে পানির পরিমাণ কমে গেলে মাথা ঘোরার সমস্যা দেখা দেয়। তাই শরীর যাতে পানিশূন্য হয়ে না পড়ে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। শরীরকে সব সময় পানিপূর্ণ রাখবেন।

সতর্কতার সঙ্গে ওষুধ সেবন:

অনেক ওষুধ আমরা সচরাচর গ্রহণ করে থাকি। যেমন-অ্যান্টিহিস্টামিন, অ্যান্টিবায়োটিক, উচ্চরক্তচাপের ওষুধ ও আলসারের ওষুধ। এসব ওষুধ মাথা ঘোরার উপসর্গ সৃষ্টি করতে পারে।

কোনো ওষুধ গ্রহণে এমন সমস্যা হলে ডাক্তারকে জানান। তিনি ওষুধ পরিবর্তন করে দেবেন।

মাথা ঘোরা অবহেলা করবেন না:

আপনার মাঝেমধ্যেই মাথা ঝিমঝিম করলে কিংবা মাথা ঘুরলে তা অবহেলা করবেন না। ওপরের পরামর্শ মেনে চলুন এবং চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন। কীভাবে মাথা ঘোরা শুরু হয়?

এটি কি হঠাৎ করে শুরু হয় এবং অল্প সময় থাকে?

নাকি মাথা ঘোরা দীর্ঘ সময় থাকে এবং এটি মাঝেমধ্যেই হয়? কানের উপসর্গ আছে কি না, আবার অজ্ঞান হয়ে পড়েন কি না?

এসব জেনে আপনার কী কারণে মাথা ঘুরছে সেটি ঠিকমতো নির্ণয় করা গেলে সঠিক ও কার্যকর চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে।

কার্যকর চিকিৎসার জন্য সঠিক রোগ নির্ণয় জরুরি। আর মাথা ঘোরার চিকিৎসা নির্ভর করে মাথা ঘোরার কারণ ও ধরনের ওপর। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ গ্রহণ করতে পারেন। এতে মাথা ঘোরা কমবে এবং আপনি অনেক ভালো অনুভব করবেন।

Read More:

অতীত ভোলার উপায় কী? কষ্ট কমানোর জন্য কি কি করতে হবে?

মানুষ সৃষ্টি মাটি থেকে, কোরআন এবং বিজ্ঞান এর প্রমাণ ও ব্যাখ্যা

অফলাইন এবং অনলাইনে বিজনেসে বিনিয়োগ পন্থা

লেখক: চিকিৎসক

আমাদের ফেসবুকে ফলো করতে পারেন Makto Mine

হঠাৎ করে বসা অবস্থা থেকে উঠে দাঁড়ালে মাথা ঘুরে কেন? করণীয় কী?

হঠাৎ বসা থেকে বা শোয়া অবস্থা থেকে উঠে দাঁড়ালে আমাদের অনেকেরই মাথা ঘুরে উঠে। এমন সমস্যায় আমরা অনেকেই ভুগি। এই সমস্যা মাত্র কয়েক সেকেন্ডের জন্য স্থায়ী হয় বলে সাধারণত এটি নিয়ে তেমন মাথাও ঘামাই না আমরা। বসা থেকে উঠে দাঁড়ালে হঠাৎ মাথা ঘুরানোর কিছু কারণ :

১. আপনি বসে থাকার মানে হলো শরীরকে গুটিয়ে নেওয়া। বসে থাকা অবস্থায় আপনার শরীরে তুলনামূলকভাবে অধিক বক্রাকারে রক্ত প্রবাহিত হতে থাকে।

হঠাৎ করে দাড়িয়ে গেলে শরীর সোজা হয়ে যায়, কিন্তু বক্রাকারে চলিত রক্তপ্রবাহ শরীরের হঠাৎ সরল আকারে পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারেনা, অর্থাৎ রক্তপ্রবাহ নিচ থেকে স্বাভাবিক গতিতে উপরে গিয়ে পৌঁছাতে পারেনা।

ফলে শরীরের উপরের অংশ অর্থাৎ মাথায় ক্ষণিকের জন্য রক্ত প্রবাহ হ্রাস পায়। একারনেই বসা থেকে দাড়িয়ে পড়লে মাথা ঘুরায়।

২. এই সমস্যার সঙ্গে নার্ভ বা স্নায়ুর সম্পর্ক আছে। অনেকেরই স্নায়ুর সমস্যার কারণে হঠাৎ শোয়া অবস্থা থেকে উঠলে বা বসা অবস্থা থেকে উঠলে মাথা ঘুরে যায়। কয়েক সেকেন্ডের জন্য চোখে অন্ধকার দেখেন অনেকে।

নার্ভের সমস্যা থেকেই এটি হতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাই এটিকে অবহেলা না করাই ভালো। আপনার যদি এই সমস্যা থেকে থাকে তাহলে এখনই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কারণ নার্ভের সমস্যা অবহেলা করলে তার থেকে ভবিষ্যতে বড় বিপদ হতে পারে।

৩. অনেকের সঙ্গে আবার ব্লাড প্রেশারের কারণে এই ঘটনা ঘটে থাকে। রক্ত চাপ কম থাকলে অনেক সময় হঠাৎ করে উঠে দাঁড়ালে মাথায় সঠিক পরিমাণ রক্ত পৌঁছায় না। যার ফলে অনেকের এই মাথা ঘোরার সমস্যা হতে পারে।

তাই আপনার এই সমস্যা থাকলে নিজের প্রেশার চেক করিয়ে নিন তারপর ডাক্তারের পরামর্শ মতো প্রেশার স্বাভাবিক করার জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।

৪. পাহাড়ে বেড়াতে গেলে অনেকের এই সমস্যা দেখা যায়। বেশি উঁচু বাড়িতে উঠলেও অনেকের এই সমস্যা হয়। অনেকের লিফটে হয়। এটিও একপ্রকার স্নায়ুর সমস্যা। এই ক্ষেত্রেও ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

৫. কোনও দুর্ঘটনার ফলে যদি কেউ দীর্ঘক্ষণ অজ্ঞান থাকে, তাহলে সেই সময়টার জন্য মাথার স্নায়ুতন্ত্রে স্থায়ী সমস্যা তৈরি হতে পারে। সেই সমস্যা থেকেও এই রোগ দেখা দিতে পারে।

৬. মাথা ঘোরাটাকে মস্তিষ্কের বিপদসংকেত হিসেবেই ধরা হয়ে থাকে, যা শরীরের বিভিন্ন অংশে নানাভাবে প্রকাশ ঘটায়। কারো ক্ষেত্রে হৃদপিণ্ডের বেশি উঠা-নাম, রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া, আবার কারো কারো হয়ত চোখের সমস্যা, অর্থাৎ অস্পষ্ট দেখা, মাথাব্যথা, বমি বা বমিভাবও হয়ে থাকে।

সোর্সঃ ইন্টারনেট

 

কিছু কেনাকাটার সময়ে বা দর করার ক্ষেত্রে এই কৌশলগুলি মাথায় রাখা উচিত।

কেনাকাটা  করার সময় যে ব্যাপার গুলো মাথায় রাখতে পারেন
তো আমি কিভাবে সকল গোপন তথ্যগুলো আপনাদের জানাতে পারি? 
যাইহোক , যা হবার হবে – বলে ফেলি – আসল তথ্য 
ব্যবসায়ীরা লাভ করার জন্যই ব্যবসা করে – হোক কম বা বেশি! 
তো অনেক ব্যবসায়ীরা অনেক পরিমাণে লাভ করে তাদের কথা আর কি বলবো 
আপনি যখন কোনো কিছু কেনার সময় দরদাম করতে যাবেন তখন ভাববেন আপনার কোনো লজ্জা শরম বলতে কোনো কিছু নাই 
তারা যতই দাম বলুক না কেনো আপনি তার বিরুদ্ধে থাকবেন।
আমার প্রপফাইলে একটা উত্তর আছে যে কিভাবে কাপড়ের দোকানদার তাদের কাপড়ের সংকেত নির্ধারণ করে – সেটা পড়লে আপনি সবকিছুই বুঝতে পারবেন – আমি নিশ্চিত যে আপনি ঠকবেন না কখনো ☺️
তো মূল কথায় আসি !
ধরেন একটা টিশার্ট আপনার পছন্দ হয়েছে বেশ ভালো মানের মাশাআল্লাহ !
সেটার দাম চাওয়া হলো মাত্র 1200/- টাকা 
আপনি দাম শুনে 1 মিনিট নিরবতা পালন করবেন।
তারপর আপনি চিন্তা করবেন যে এটাকি আদৌ 500 টাকার পন্য নাকি 400 টাকার নাকি 700 টাকার 🤔
কাপড়ের কোয়ালিটি যদি বলে নাহ বেশ ভালোই 
তাহলে বলবেন যে ভাইয়্যা 400 টাকা দিয়ে দেই , কেমন? 
একথা শুনে দোকানদার আপনাকে অনেক কিছু বলবে – যা আপনি শুনেও না শুনার ভান করবেন।
তারপর বলবেন – কি ভাইয়্যা দিবেন না নাকি? 
সে বলতে পারে কোথায় 1200 আর কোথায় 400 টাকা 
আপনি বলবেন তাহলে আপনি দিচ্ছেন নাহ? 
আচ্ছা ঠিক আমি যাই তাহলে!
আপনি দোকান থেকে বেড়িয়ে আসার ভাব করবেন – তারপর তারা আপনাকে ডাক দিবে যে – আপনি কত হলে নিতে পারবেন বা আপনি একেবারে কত দিতে পারবেন?
তখন আপনি বলবেন এইতো 400 টাকা দিতে পারবো!
তারা বলবে – এর থেকে বেশি হলে নিয়েন।
তারপর আপনি 20/50 টাকা বাড়াবেন যেমন 420/450 টাকা।
এরপর বুঝতে পারবেন তারা কি চায় !
হয়তো বা তারা আপনায় একদাম বলে দিবে বা আপনাকে বাড়তে বলবে।
যদি একদাম বলে আর যদি না বলে আপনি বলবেন যে আপনারা একদাম কত হলে দিবেন?
যদি বলেই ফেলে তাহলে তো ছক্কাটা দিবেন 
যদি বলে যে একদাম 900 টাকা
আপনি বলবেন যে 500 টাকা হলে প্যাকেট করতে পারেন।
যদি তাদের কিছু হলেও লাভ হয়
তাহলে তারা একটু জোরাজোরি করবে দাম বাড়ানোর জন্য – আর আপনি তো আবার এককথার মানুষ – যা বলেছেন তাই !
যদি এতেও না হয় তাহলে বেড়িয়ে আসার ভান করবেন
হয়তো বা তখন তাদের ডাকে আপনি পণ্যটি পেয়ে যাবেন। 
যদি দোকানীদের কিছু হলেও লাভ হয় তাতেও তারা দিতে বাধ্য।
ঠিক এমনভাবে আমি পণ্য কিনে থাকি আর লাভবান হই 
আবার আমরা যখন পণ্য বিক্রি করি
তখন কিছু লাভ হলেই চাই যে আরো কিছু লাভ হলেই দিয়ে দিব আর যদি আরো কিছু না দেয় তাহলে ও দিয়ে দিব – তবে কাস্টমারে কাছে চাইতেই থাকবো যদিও দিয়ে দেয় 😀 তাহলে তো আমাদেরই লাভ।
আসলে আমি একজন কাপড় ব্যবসায়ীর ছেলে
তাই এ বিষয়ে আমার অনেক বড় অভিজ্ঞতা আছে 
স্বাভাবিকভাবে এই কথাগুলো কেউ আপনাকে বলতে চাইবে নাহ 
আমি বললাম যেন আপনারা পণ্য কিনতে গিয়ে না ঠকেন! 

আপনি তো বেশ বুদ্ধিমান –

আসলে এই সংকেতগুলো থাকে গোপন !

এখানে বিভিন্ন সংকেত ব্যবহার করা হয়

L1345020

এখানে L দিয়ে মালিকের নামের প্রথম অক্ষর 

1 মানে মালিক একজনই 

3 মানে 3 এর পরবর্তী সং্খ্যা 3 দিন দিয়ে ভাগ তবে শেষের 20 সং্খ্যাটি এমনিতে দেওয়া হয়েছে যাতে যে কেউ দাম আন্দাজ না করতে পারে 

450/3 = 150 টাকা হচ্ছে ক্রয়মূল্য !!!

♦ সকল গোপন তথ্য ফাঁস করে দিলাম আজ ♦

আসলে আপনি যেভাবে আপনার দামের সংকেত দিতে পারেন !

অনেকে আবার আসল দামের সাথে কিছু পরিমাণ টাকা বেশি দেন – যেমন একটা প্রোডাক্ট এর আসল দাম 100 টাকা এর সাথে 50 টাকা বেশি লেখা হলো 

এটা নির্ভর করে কে কতটুকু ক্রিয়েটিভ !

ভালো থাকবেন !

নিজের ও পরিবারের সবার খেয়াল রাখবেন – আল্লাহ হাফেজ !

জাযাক আল্লাহু খাইরান 

বি:দ্র: আমি একজন কাপড় ব্যবসায়ীর ছেলে আলহামদুলিল্লাহ্‌ !

সম্পাদনা : এই সংকেত বাংলাদেশে বিলুপ্ত প্রায় 

অনেকে ভাববেন এখন তো আমি অনেক কম দামে কাপড় ক্রয় করতে পারবো 

আরে বস ☺️

আপনি যতই সংকেত জানুন না কেন – ব্যবসায়ীরা তাদের পরিমাণ নির্ধারীত দাম রাখবেই 

দোয়া ও ভালোবাসা রইলো আপনাদের জন্য ☝️❤️ সুন্দর হোক আপনার ইদের কেনাকাটা

Read More:

অতীত ভোলার উপায় কী? কষ্ট কমানোর জন্য কি কি করতে হবে?

মানুষ সৃষ্টি মাটি থেকে, কোরআন এবং বিজ্ঞান এর প্রমাণ ও ব্যাখ্যা

তো আজকে এই পর্যন্তই
ধন্যবাদ – আল্লাহ হাফেজ ❤️
এই লেখাটি পড়লে আপনি আর কখনোই কেনাকাটা করতে গিয়ে ঠকবেন না ইনশাআল্লাহ –
লেখা -মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মেহেদী

উসমানি খিলাফত পতনের ইতিহাস ও তার ইতিহাস থেকে কিছু শিক্ষা

জার্মান সম্রাট দ্বিতীয় উইলহেম বলেন :

“আমি ফ্রান্স সম্রাটের মুখোমুখি হয়েছি, কিন্তু তাকে আমি আমার চেয়েও নিম্নস্তরের পেয়েছি। আমি জাপান সম্রাটের মুখোমুখি হয়েছি, তাকে একজন সাদাসিধে মানুষ হিসেবেই পেয়েছি। আমি ইংল্যান্ডের রানিরও সাক্ষাত করেছি, তাকে আমার সমমানের পেয়েছি। কিন্তু যখনই আমি উসমানি সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদের সামনে গিয়েছি, রীতিমতো আমার কাঁপুনি ধরেছে; তার তেজস্বী মেধা, ভদ্রতাপূর্ণ আচরণ ও মার্জিত ব্যবহারের কারণে।”

জামালুদ্দিন আফগানি বলেন :

“যুগের চারজন বুদ্ধিদীপ্ত ব্যক্তির সাথে যদি সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদকে তুলনা করা হয়, তাহলে তীক্ষ্ণবুদ্ধি, বিচক্ষণতা ও রাজনীতির দিক দিয়ে তিনি তাদের সবার উপরে থাকবেন।”

জার্মানি রাজনীতিবিদ বাসমার্ক বলেন :

“গোটা পৃথিবীর তীক্ষ্ণবুদ্ধি ও বিচক্ষণতা এইভাবে বণ্টন করা হয়েছে যে, ৯৫% সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদের, ০৪% আমার এবং মাত্র ০১% সকল রাজনৈতিকদের।”

আনোয়ার পাশা বলেন :

“জামাল! আমাদের আসল মুসিবতটা কী- জানো? আমরা বিপ্লব সংঘটিত করেছি। কিন্তু নিজেদের অজান্তে কখন জায়নবাদী ক্রীড়নকে পরিণত হয়েছি, টেরই পাইনি। আসলে আমরা ছিলাম নির্বোধ।”

কবি রেজা তাওফিক বলেন :

“হে মহান সুলতান, ইতিহাস যখন আপনাকে স্মরণ করবে, সত্য আপনার পক্ষেই থাকবে। আমরা নির্লজ্জভাবে আপনার উপর অপবাদ চাপিয়েছি। অথচ আপনি ছিলেন আমাদের যুগের শ্রেষ্ঠ রাজনীতিবিদ। আমরা বলতাম, সুলতান জালিম, সুলতান পাগল, তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ অপরিহার্য। শয়তান যা যা বলেছিল, আমরা সব বিশ্বাস করে নিয়েছিলাম। আমরা ঘুমন্ত ফিতনাগুলোকে জাগিয়ে তুলতাম। কিন্তু হে আমার মুনিব, আপনি পাগল ছিলেন না; পাগল ছিলাম আমরা।কিন্তু আমরা তা বুঝতেও পারিনি। না শুধু পাগলই নই; বরং আমরা মানুষ্য চরিত্রও হারিয়ে ফেলেছিলাম। আমরা আপনার উপর নির্লজ্জভাবে অপবাদ চাপিয়েছি।”

কর্নেল হুসামুদ্দিন আর্তুর্ক বলেন :

“জায়নবাদি ইহুদিদের বিরুদ্ধে সুলতান আবদুল হামিদের পদক্ষেপের অর্থই ছিল নিজ ক্ষমতা ও সিংহাসন হারানো।”

উল্লেখ্য, সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদকে নিয়ে এসকল মন্তব্যকারীদের মধ্যে তৎকালীন ইসলামি চিন্তাবিদ জামালুদ্দিন আফগানি, তুর্কি নৌমন্ত্রী ও প্রভাবশালী নেতা আনোয়ার পাশা, তুর্কি কবি ও দার্শনিক রেজা তাওফিক ও তুর্কি কর্নেল হুসামুদ্দিন আর্তুর্ক ছিলেন সুলতানের কট্টর বিরোধী। তাকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করতে এদের সকলেরই প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল। কিন্তু শেষমেশ সকলেই নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছিলেন।

পুন : উল্লেখ্য, শুধু এরাই নয়; সুলতানকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করার আন্দোলনে যারাই জড়িত ছিল, সকলেই পরবর্তীকালে নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছিল। এঁদের একজন ছিলেন শাইখুল ইসলাম মুসতাফা সাবরি। তিনি তো শেষকালে শুধু আক্ষেপ আর আক্ষেপ করতেন!

পুনশ্চ : হায়, সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদকে মসনদ থেকে উৎখাত করে যারাই উসমানি খিলাফত কে কফিনে শুইয়ে শেষ পেরেক এঁটে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল, তারা শেষপর্যন্ত সকলেই নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছিল এবং এজন্য অনুশোচিত হয়েছিল ঠিক; তবে বেলা ফুরাবার পর!

পুন  পুনশ্চ : সুলতান আবদুল হামিদ যদি আরও কবছর মসনদে টিকে থাকতে পারতেন, তাহলে উসমানি খিলাফত এর ইতিহাস আজ ভিন্নভাবে রচিত হতো! কিন্তু জায়নবাদী ইহুদিদের চক্রান্তের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে ওরা সব শেষ করে দিলো!

মুসলিম উম্মাহ আজ হতাশ, দিকভ্রান্ত। তাদের কোনো অভিভাবক নেই। যে যেভাবে পারছে খাবলে খাচ্ছে। তারপরও বিশ্বব্যাপী উম্মাহ ঘুরে দাঁড়াবার প্রচেষ্টায় লিপ্ত। মুসলিম তরুণদের উদ্দীপ্ত করতে, আশার আলো জাগাতে লেখক সুসংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছেন, দিক-নির্দেশনা দিয়েছেন। হৃদয় স্পর্শ করা উত্তপ্ত কথামালা দ্বারা জ্বালিয়েছেন চেতনার মশাল। ‍উল্লেখ করেছেন নবিজির হাদিস—‘নবুওয়াতের আদলে আবারও আসবে খিলাফত।’

আরও পড়ুনঃ

মানুষ সৃষ্টি মাটি থেকে, কোরআন এবং বিজ্ঞান এর প্রমাণ ও ব্যাখ্যা

আলবার্ট আইনস্টাইন এর জীবনে কিছু মজার ঘটনা

আলবার্ট আইনস্টাইনের জীবন, কিছু রহস্য, ট্র্যাজেডি ও সাফল্য

 

 আইনুল হক কাসেমী