প্যারালাল ইউনিভার্স কি? প্যারালাল ইউনিভার্স সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা!

পদার্থবিজ্ঞানের তত্ত্বমতে, আমাদের এ বিশাল বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে আমাদের মহাবিশ্বের মতোই সমান্তরাল কিছু মহাবিশ্ব রয়েছে, সামান্তরিক মহাবিশ্ব হলো বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ঠিক আমাদের ব্রহ্মাণ্ডের মতো আরও একটি বা একাধিক ব্রহ্মাণ্ড যা ঠিক আমাদেরই মতো। সেখানকার প্রকৃতি, ভূমণ্ডল এমনকি প্রাণিজগৎও একেবারে আমাদেরই মতো। হুবহু আমাদেরই মতো দেখতে সবকিছু। একেবারে যেন আমাদের যমজ বিশ্ব।

সেখানে হয়তো এখন আপনার সদৃশ আপনার মতো ই দেখতে কেউ একজন প্যারালাল ইউনিভার্স নিয়ে অতি আগ্ৰহ নিয়ে পড়ছে। অর্থাৎ, বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কোথাও না কোথাও একইরকমের কিছু সমান্তরাল মহাবিশ্ব রয়েছে, যারা একে অপরের অস্তিত্ব সম্পর্কে জানে না। একেই সাধারণভাবে প্যারালাল ইউনিভার্স বলা হয়ে থাকে।
প্যারালাল ইউনিভার্সের ধারণা অনুযায়ী, হয়তো এই গ্রহে আপনি একজন ডাক্তার কিন্তু এমনো হতে পারে সমান্তরাল মহাবিশ্বের গ্রহে আপনি একজন ক্রিকেটার। হয়তো সাকিব আল হাসান এই গ্রহে ক্রিকেটার, কিন্তু অন্য গ্রহে তিনি অভিনেতা। অথবা এটাও হতে পারে যে, পৃথিবীতে আপনারা এখন আমার লেখাটি পড়ছেন কিন্তু অন্য গ্রহে আপনারা এটা আগেই দেখে ফেলেছেন।
অনেকের কাছে এগুলো কল্পকাহিনী মনে হবে, মনে পড়বে হলিউডের সায়েন্স ফিকশন মুভির কথা যেখানে প্যারালাল ইউনিভার্স সম্পর্কিত কল্পকাহিনী দেখানো হয়েছে।
কিন্তু, প্যারালাল ইউনিভার্স কোনো কল্পকাহিনী নয় এটি পদার্থবিজ্ঞানের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন ও মূল্যবান একটি তত্ত্ব। বিশ্বের বড় বড় পদার্থবিজ্ঞানীরা প্যারালাল ইউনিভার্স এর অস্তিত্বের সমর্থন দিয়েছেন।
প্যারালাল ইউনিভার্স সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আমাদের কোয়ান্টাম মেকানিক্স (Quantum mechanics) বুঝতে হবে কিন্তু কোয়ান্টাম মেকানিক্স পদার্থবিজ্ঞানের অত্যন্ত জটিল ও দুর্ভেদ্য গানিতিক একটি বিষয় তাই অধিকাংশ মানুষ ই এর কিছু ই বুঝবেন না তাই আমি প্যারালাল ইউনিভার্স এর বিস্তারিত ব্যাখা করতে যাবো না।
মূলত, সময় পরিভ্রমণ (Time Travel) সংক্রান্ত জটিলতার উত্তর খুঁজতে গিয়ে প্যারালাল ইউনিভার্সের সম্ভাবনাটি সামনে আসে। টাইম ট্রাভেল বা সময় পরিভ্রমন তাত্ত্বিকভাবে সম্ভব হলেও অতীত পরিভ্রমণ নিয়ে কিছু ঘোলাটে রয়েছে। তন্মধ্যে একটি হলো “Grandfather Paradox” ধরুন, কোনো এক লোক সময় পরিভ্রমণ করে অতীতে গিয়ে তার দাদুকে শিশুবয়সী অবস্থায় মেরে ফেললো।
কিন্তু এটি যদি কেউ সত্যি সত্যি করতে পারে, তবে তার দাদুর তো প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার কথা না, তাহলে বিয়ে করার কথা না, বিয়ের পর সন্তানের জন্ম দেয়ারও কথা না, এমনকি নাতী-নাতনী থাকার কথা না। তাহলে, যদি কেউ অতীতে গিয়ে তার দাদুকে মেরেই ফেলে, তাহলে সেই হত্যাকারী নিজেই বা আসলো কোথা থেকে? তার অস্তিত্ব তো থাকার কথা নয়!!!
এই প্রশ্নের সম্ভাব্য কিছু উত্তরের একটি উত্তর হলো প্যারালাল ইউনিভার্স। বিজ্ঞানীদের মতে, কেউ যদি অতীত পরিভ্রমণ করতে চায়, তবে সে ওয়ার্মহোলের (Wormhole) এর মধ্যে প্রবেশ করার পরে একই রকমের দেখতে অন্য একটি মহাবিশ্বে প্রবেশ করবে, সেখানে গিয়ে সে যদি তার দাদুর মতো কাউকে হত্যাও করে, তবে তা বিশেষ কোনো প্রভাব ফেলবে না।
কারণ ওয়ার্মহোলের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করা সেই সমান্তরাল মহাবিশ্বে হত্যাকারীর কখনোই কোনো অস্তিত্ব ছিলো না! তাছাড়াও, যেহেতু সময় সবসময় সামনের দিকে এগোয়, কখনোই পেছনের দিকে যায় না, সুতরাং অতীতে যাওয়ার অর্থ হচ্ছে এমন এক মহাবিশ্বে প্রবেশ করা যেখানে সময় উল্টোদিকে প্রবাহমান। আর এই বৈজ্ঞানিক সম্ভাবনা এমন কোনো মহাবিশ্বে সম্ভব যেখানে সময় উল্টোদিকে প্রবাহিত হয়ে থাকে।
মূলত সময় পরিভ্রমণ ব্যাখা করতে গিয়ে প্যারালাল ইউনিভার্স এর তত্ত্বটি সামনে আসে। এছাড়া আরো কয়েকটি স্বীকৃত তত্ত্ব আছে যেমন স্রডিঞ্জারের বেড়াল তত্ত্ব, স্টিং তত্ত্ব।
এবার আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে ওয়ার্মহোল মানে কি! ওয়ার্মহোল বিস্তারিতভাবে বলতে গেলে অনেক অনেক কথা আর অসংখ্য বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের সমাহার উপস্থিত করা লাগবে, তাই আমি অতি সংক্ষেপে বলছি, একটি পোকা যেমন মাটি খুঁড়ে পৃথিবীর এক স্থানের সাথে অন্য স্থানের একটি সংক্ষিপ্ত রাস্তা তৈরি করতে পারে, তেমনি একটি ওয়ার্মহোল ও মহাবিশ্বের দুটি স্থানের ভেতর একটি বিকল্প সংক্ষিপ্ত রাস্তা তৈরি করে ফেলতে পারে।
প্যারালাল ইউনিভার্স এ প্রবেশের মাধ্যম হলো এই ওয়ার্মহোল। আমি আর সামনে এগোচ্ছি না।
আসলে, আমাদের এ মহাবিশ্ব কে উপরে উপরে সহজ সরল দেখা গেলেও এর মধ্যে লুকিয়ে আছে অনেক রহস্য ও অনেক জটিল সত্য যেগুলো আমাদের কল্পনার ও বাইরে।
আপনি বা আমি হয়তো চোখে দেখছি স্পেস টা খালি জায়গা কিন্তু এই খালি জায়গাতেই এমন এমন সত্য লুকিয়ে আছে যা আমাদের দৃশ্যমান নয়। পদার্থবিজ্ঞানের মূল কাজ হলো এই অদৃশ্যমান রহস্যময় সত্যগুলোকে উদঘাটন করা।
আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক করে সাথেই থাকুন এবং আমাদের ভিডিওগুলো দেখুন ইউটিউবে
Read More:

মেয়েদের ব্যাপারে কিছু অজানা তথ্য ও সাইকোলজিক্যাল পরিসংখ্যান

মেয়েদের সম্বন্ধে অদ্ভূত ফ‍্যাক্ট গুলি বলার আগে আমি পুরুষ ও মহিলা উভয় জাতির ই কিছু সাময়িক অথচ গুরুত্বপূর্ণ প্রকৃতির ওপর আলোকপাত করতে চাই। তাহলে বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।

প্রথমেই বলি, নারী এবং পুরুষ পরস্পরে একে অপরের পরিপূরক। জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই একজন নারীর একজন পুরুষকে কিংবা একজন পুরুষের একজন নারীকে ভীষণভাবে দরকার পড়ে। মা, বোন, দিদি ,গার্লফ্রেন্ড,ওয়াইফ ,বান্ধবী অথবা বাবা, দাদা ,ভাই, বন্ধু ,বয়ফ্রেন্ড, হাজবেন্ড, দাদু ইত্যাদি সম্পর্কের মধ্যে দিয়ে সেগুলো বারবার প্রমাণিত হয়েছে।

নারী এবং পুরুষ দুজনেই সম্পূর্ণ আলাদা ভাবে তৈরি। সেটা শুধু শারীরিক গঠন ও মানসিকভাবেই নয়,বরং মস্তিষ্কের দিক থেকেও। বলা হয় যে পুরুষজাতি নাকি মঙ্গল গ্রহের মতো, কথাটির পেছনে একটি বড় কারন হল তাদের প্রকৃতি ও চরিত্র। বলে যেতে পারে তারা জীবনের সবকিছু সহজভাবে হিসাব করে নিতে পছন্দ করে, একজন প্রকৃত পুরুষ উপর থেকে যেমন দেখায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অন্তর থেকে সেটাই হয়ে থাকে। পুরুষেরা সবসময় সহজ সরল জিনিস টাকেই বেশি মূল্য দিতে অভ্যস্ত, যেকোনো বিষয়ে প্রয়োজনের অধিক জটিলতা তৈরি হলে সেটা সহ্য করা পুরুষদের পক্ষে হয়ে ওঠে খুবই কষ্টকর।

এবার আসি নারীজাতির সম্বন্ধে, নারীর তুলনা করা হয় শুক্র গ্রহের সঙ্গে। শুক্র গ্রহ কে যেমন উপর থেকে দেখলে বোঝা যায় না যে তার অন্তরে কি রয়েছে ,তেমনই হল একটি নারী। খুবই জটিল এই নারী জাতি।( সেই জন্য তো কখনো কখনো নিজেকেও বুঝতে পারিনা) আবার খুবই সহজ খুবই সরল,ও ইমোশনাল। একটি মেয়ের মুখে এক কথা কিন্তু তাদের অন্তরে লুকিয়ে থাকে সম্পূর্ণ একটি অন্য কথা। নিজের ভাব প্রকাশ করতে মেয়েরা কখনোই সফল হয় না। একটি ছেলে একটি মেয়েকে যখন কিছু বলে মেয়েটি তখন সেই কথাটি কে অনেক রকম আলাদা আলাদা দৃষ্টিকোণ থেকে ভেবে দেখে। একটি মেয়ে প্রত্যেকটা বিষয় নিয়ে ভাবতে বেশি পছন্দ করে। তাদের এই অত্যধিক ভাবনার শেষ পরিণতি হয় জটিলতা।

ছেলেদের সরল হওয়া এবং মেয়েদের জটিল হওয়ায় কারোরই দোষ নেই। বাস্তব বিষয় হলো নারী এবং পুরুষ জন্মগতভাবে সম্পূর্ণ আলাদা প্রকৃতির। আপনার হয়তো এই যুক্তিটি মানতে অসুবিধা হতে পারে কিন্তু এটি বিভিন্ন সমীক্ষা দ্বারা প্রমাণিত।

এখন কথা তো অনেক হল, এবার আসল কথায় আসিঃ

১.মেয়েদের ঘাড়ের পেশী অর্থাৎ নেক ছেলেদের ঘাড়ের তুলনায় সাড়ে চার গুন বেশি নমনীয় বা ফ্লেক্সিবল। ছেলেদের এতে দুঃখ পাওয়ার কিছু নেই। ইউনিভার্সাল মেডিকেল কেয়ার রিসার্চ সেন্টারের একটি সমীক্ষার দ্বারা জানা যায় যে ঘাড়ের সমস্যা জাতীয় রোগে ছেলেদের চেয়ে ১.৩৮ শতাংশ বেশী মেয়েরা আক্রান্ত হয়। কারন মেয়েরা তাদের সম্পূর্ণ জীবনে দৈনন্দিন কাজে ও অফিসে নিজেদের ঘাড় বেশি ব‍্যাবহার করে,যা একটি প্রাপ্তবয়স্ক ছেলের থেকে ৩৭.৯ গুন বেশি। কি অবাক হলেন? সবেতো শুরু।

২. মেয়েদের শ্রবণশক্তি ছেলেদের চেয়ে বেশী,সেই কারণে মেয়েদের ঘুম সেনসিটিভ হয় ও একটু আওয়াজে ঘুম ভেঙে যায়। এই ধরনের বৈশিষ্ট্য মেয়েটি প্রাকৃতিকভাবে তার মা এর গর্ভে বড় হয়ে ওঠা কালীন পায়। যাতে সেই বাচ্চা মেয়ে বড় হয়ে তার মায়ের মতনই বাচ্চাটির যত্ন নিতে পারে। রাতে ঘুমানোর সময় বাচ্চাটির খিদে পেলে যদি সে কাঁদে তাহলে ঘুম ভেঙে গিয়ে মা তার বাচ্চাকে খাওয়াতে পারবে। ছেলেদের শ্রবণশক্তি মেয়েদের তুলনায় কম,হয়তো সেই কারণেই ছেলেদের ঘুম থেকে সহজে ডেকে তোলা যায় না। ছেলেরা এভাবেই তৈরি কারণ সারাদিন বাইরে কাজ করার পরে তাদের ব্রেইন সম্পূর্ণ রেস্ট চায়। যদি তাদের ঘুম পর্যাপ্ত পরিমাণে না হয় তাহলে বাইরে কাজ করে তারা অন্নের সংস্থান করতে অসফল হবে। ও তাতে আলটিমেটলি সংসারেরই ক্ষতি। অস্ট্রেলিয়ায় Sleep GP test বিভাগের সমীক্ষায় জানা গেছে – মেয়েদের শ্রবন ক্ষমতা ভালো হওয়ার কারণে একশ জনের মধ্যে ৩০জন মেয়ের পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম হয় না। কারণ রাতের নিস্তব্ধতায় তাদের শ্রবণশক্তি আরো বৃদ্ধি পায়,বাড়ির পাশে সামান্য কুকুর বিড়াল ডাকার আওয়াজে রাতের ঘুম ভেঙে যেতে পারে। ফলে তারা ডিপ্রেশন, শারীরিক দুর্বলতা ,বিনা কারনে রাগ হওয়া অথবা কথায় কথায় রেগে যাওয়া ইত্যাদি রোগে ভোগে। এটাই হয়তো মেয়েদের সবকিছুকে বেশি সিরিয়াস ভাবে নেওয়ার একটা কারণ।

৩. মেয়েদের যে কোন জিনিসের জটিলতা বোঝার ক্ষমতা খুব বেশি এবং তাদের ব্রেন এভাবেই তৈরি হয়েছে। ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা যে কোন কথার যুক্তি কে বেশি ধার্য করে কিন্তু বেশিরভাগ ছেলেরাই নিজস্ব যুক্তি বানিয়ে নিতে বেশি পছন্দ করে। সিম্পলি দে আর রুল ব্রেকার অর্থাৎ সমাজের রীতিনীতি মেনে চলার দায়বদ্ধতা ছেলেরা পালন করতে ইচ্ছুক নয় । কিন্তু চাপে পড়ে করতে হয় ওই আর কি।। এতে খারাপ কিছুই নেই কারণ ছেলেরা যদি সমস্ত জটিলতা বুঝে ফেলে তাহলে তাদের ব্রেইন সেই জটিলতা থেকে পালাতে চাইবে‌, ছেলেটিকে জোর করা হলে তার ব্রেনের কোষের অত্যধিক পরিমাণে ক্ষতি হতে পারে। এর সবচেয়ে বড় একটি উদাহরণ হল মানসিক চাপ নিতে না পারার ফলে ৫০ থেকে ৭০বছরের অনেক পুরুষেরই স্ট্রোক কিংবা হার্টফেল হয় । শারীরিক জনিত সমস্যা তো আছেই কিন্তু সবথেকে বড় সমস্যা হলো মানসিক সমস্যা কিংবা দুশ্চিন্তা যা ছেলেদের পক্ষে সহ্য করা খুবই কষ্টকর । একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে আমেরিকায় ১৯৮১ – ২০১৬ সাল অবধি ছেলেদের সুইসাইড এটেম্পট এর সংখ্যা কুড়ি হাজার এবং মেয়েদের পাঁচ হাজার। তাই অনেক জিনিস আছে যেগুলো সম্পূর্ণ না বোঝাই হয়তো ছেলেদের মস্তিষ্কের পক্ষে ভালো।

৪. অ্যালকোহল এর প্রভাব ছেলেদের থেকে মেয়েদের শরীরে অনেক বেশি হয় সেটা হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন,কিন্তু তার কারণটা কি জানেন? মেয়েদের শরীরের কোষে ছেলেদের শরীরের কোষের তুলনায় কম জল থাকে, সেই কারণে অ্যালকোহল হজম করার শক্তি তাদের কম হয় । অ্যালকোহল হজম না হওয়ার ফলে তা মেয়েদের রক্তে খুব তাড়াতাড়ি পৌঁছায় ফলে মেয়েটির নেশা হয়। এর মানে হলো সারাদিনই একটি মেয়ে যে পরিমাণ জল গ্রহণ করে তার বেশির ভাগটাই ঘামের মাধ্যমে বাইরে বেরিয়ে যায়। দুর্ভাগ্যবশত রক্তস্বল্পতা এবং ডিহাইড্রেশন মেয়েদের জীবনে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। (নারী হয়ে জন্মানো বড়ই কঠিন)

৫. ছেলেদের মনে একটি খুবই কমন প্রশ্ন যে মেয়েরা কেন মেকআপ করে ?? কি দরকার এত সাজার? ঘুম কম, শরীরে জল কম এছাড়াও অত্যধিক চিন্তা এবং মানসিক জটিলতার কারণে ডিপ্রেশনে ভোগে মেয়েরা ।সেই কারণে তাদের শরীর-মন এবং সাথে সাথে তাদের স্কিনের উপর ও প্রভাব পড়ে, ফলে অনেক সময় অসুস্থ দেখায় তাদের। সেই মুহূর্তে মেয়েদের ব্রেন এর প্রাকৃতিক নিয়ম অনুযায়ী সাপ্লিমেন্ট খোঁজে। তারা চায় নিজেকে আরো সুন্দর করে তুলতে অন্তত সমাজের চোখে, এতে লজ্জার কিছু নেই কারণ এটাই প্রকৃতির নিয়ম। যখন তাদের মানসিক এবং শারীরিক ভাবে সুস্থ দেখতে লাগবে তখন পুরুষের ব্রেন তার পরবর্তী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে তাদের দেখে আকৃষ্ট হবে, পুরুষের ব্রেন এটা ভাববে যে এই মহিলাটি সুস্থ ও পরবর্তী প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত।

 

সাইকোলজিক্যাল পরিসংখ্যানঃ

১) ১১ মাস বয়স থেকে মেয়েরা পোকামাকড় ভয় পাওয়া শুরু করে। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এটাকে জেনেটিক ব্যাপার বলছেন।

২) সমসংখ্যক স্নায়ু থাকার পরেও মেয়েরা ফিসফিস কথা বেশি শুনে এবং স্বাদ ভাল বুঝতে পারে কেন সেটার কারণ এখনো অজানা।

৩) মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দ্রুত চেহারা সনাক্ত করতে এবং রাস্তাঘাট চিনতে পারে

৪) যদিও ইমোশন বেশি তবু মস্তিষ্কের বিশেষ কন্ট্রোল ব্যবস্থার কারণে মেয়েরা আ”ত্ম*হ”ত্যা করে ছেলেদের চেয়ে ৬ গুন কম।

৫) মেয়েদের হৃদপিন্ড দ্রুত বিট করে এবং এরা কথায় অনেক বেশি শব্দ ব্যবহার করে

৬) কাউকে কমপক্ষে ১৫ সেকেন্ড যদি কোন মেয়ে জড়িয়ে ধরে রাখতে পারে তার মানে সে ব্যাক্তিকে বিশ্বাস করে।

৭) মেয়েদের হাত খালি রাখতে তারা অবচেতনভাবে অস্বস্তি বোধ করে তাই পার্স, মোবাইল.. এরকম কিছুনা কিছু হাতে রাখে।

৮) আশেপাশে কোন বিরাট শব্দ হলে অধিকাংশ মেয়ে আঙুল দিয়ে কান বন্ধ করে আর ছেলেরা হাত দিয়ে।

৯) মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে দুঃস্বপ্ন এবং ইমোশনাল স্বপ্ন বেশি দেখে।

১০) কোন মেয়ের সাথে কথা বলার সময় মেয়ের নাম উচ্চারণ করে করে কথা বললে ওই মানুষকে ওই মেয়ে বেশি পছন্দ করে।

১১) সারা দুনিয়াতে প্রত্যেকটা জাতিতে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে বেশি বাঁচে।

১২) মেয়েরা তাদের কাছে কেউ কোন সমাধান চাইলে, তাদের পছন্দের জিনিস জানতে চাইলে এবং তাদের কোন সুন্দর উপনামে ডাকলে খুব খুশি হয়।

১৩)মেয়েরা কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে মোটেও পছন্দ করেনা।
১৫) মেয়েরা বছরে ৩০-৬৪ বার কান্না করে আর ছেলেরা ৬-১৭ বার।
১৬) মেয়েরা দিনে গড়ে ৩ টা আর ছেলেরা ৬ টা মিথ্যা বলে।
১৭) মেয়েরা একই সাথে অনেক কাজ করতে ছেলেদের চেয়ে বেশি পারদর্শী।

১৮) পৃথিবীর মাত্র 90% মেয়ে নিজেকে সুন্দরী মনে করে।

১৯) মেয়েরা মিনিটে ১৯ বার চোখের পলক ফেলে আর ছেলেরা ১১ বার।

২০) কোন মেয়েকে “কি হয়েছে? ” জিজ্ঞাসা করলে যদি উত্তর দেয় “কিছুনা” তাইলে বুঝতে হবে সম্পূর্ণ উল্টো অর্থাৎ অবশ্যই কিছু হয়েছে।Like Our Facebook Page & see Our Videos on YouTube

আরও পড়ুনঃ

সাপে কাটলে কি করতে হবে? সাপ নিয়ে আমরা মুভিতে যা দেখি কতটুকু সত্যি!

জীবনে যে সকল কাজ করলে মেধাশক্তি কমে যায় বা বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ

বুদ্ধিমান বা স্মার্ট হওয়ার কিছু সহজ উপায় বা কার্যকরি পন্থা

মধ্যবিত্তরা সর্বস্বান্ত হন যে কারণে ! মধ্যবিত্তদের গরিব হওয়া ঠেকাবে কে?

ওয়েবসাইট তৈরি – আপনার ব্যবসার সাফল্যের চাবিকাঠি

ওয়েব সাইট আপনার প্রতিষ্টানের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম । ওয়েবসাইট প্রতিষ্ঠান ভেদে বিভিন্ন ভূমিকা পালন করে । আপনার ওয়েব সাইট একটি শক্তিশালী মার্কেটিং মাধ্যম , ক্রেতাকে প্রভাবিত করার অন্যতম উপায় , আন্তর্জাতিক ভাবে লেনদেন এবং পরিচিতির অন্যতম মাধ্যম , বর্তমান বাজার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনের অন্যতম মাধ্যম । আমরা অনেকেই ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাই নিজ প্রতিষ্টান এর জন্য । এই পোস্ট টি তে বিস্তারিত আলোচনা করতে চাই কিভাবে আমাদের ওয়েবসাইট তৈরির ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত । পোস্টটিতে একটি ওয়েবসাইট প্রস্তুত করনের সময় যে ব্যাপার গুলি মাথায় রাখা প্রয়োজন তা বিস্তারিত আলোচনা করায় পোস্ট টি অনেক লম্বা হবে । আপনি যদি একান্তই আপনার প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে আপনার পুরো পোস্ট টি পড়ার ধৈর্য আছে বলে ধরে নিচ্ছি ।

ওয়েব সাইট তৈরির আগে নিজেকে প্রস্তুত করুনঃ

আজকের ডিজিটাল যুগে একটি ওয়েবসাইট কেবল আপনার প্রতিষ্ঠানের অনলাইন উপস্থিতিই নয়, বরং এটি একটি শক্তিশালী মার্কেটিং টুল, ক্রেতাদের আকৃষ্ট করার উপায় এবং আন্তর্জাতিক লেনদেনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। সঠিকভাবে পরিকল্পনা করে ওয়েবসাইট তৈরি করলে এটি আপনার ব্যবসার প্রসার ও ব্র্যান্ডিংয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

ওয়েবসাইট তৈরির পূর্বপ্রস্তুতি

বাংলাদেশে বিভিন্ন এজেন্সি কম বা বেশি বাজেটে ওয়েবসাইট তৈরি করে। তবে দাম নির্ভর করে ওয়েবসাইটের ধরন, ডিজাইন, হোস্টিং এবং অন্যান্য ফিচারের ওপর। আপনার প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসার জন্য কেমন ওয়েবসাইট প্রয়োজন, সেটি বুঝতে হলে কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে জানা জরুরি।

ওয়েবসাইট তৈরির মূল উপাদান

আপনার ওয়েবসাইট তৈরি হবে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদানের ভিত্তিতে। এগুলো হলো ডোমেইন, হোস্টিং, ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট ও সিকিউরিটি। আসুন একে একে এগুলোর বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

১. ডোমেইন – আপনার অনলাইন পরিচয়

আপনার ব্যবসার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট ও ব্র্যান্ডেবল ডোমেইন নেম নির্বাচন করুন। উদাহরণস্বরূপ, yourbusiness.com বা yourbrand.net হতে পারে। ডোমেইন কেনার খরচ সাধারণত ২০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তবে প্রিমিয়াম বা জনপ্রিয় ডোমেইনের দাম আরও বেশি হতে পারে।

২. হোস্টিং – আপনার ওয়েবসাইটের ভার্চুয়াল জায়গা

যেমন একটি দোকানের জন্য ফিজিক্যাল জায়গা লাগে, তেমনি ওয়েবসাইটের জন্য অনলাইন স্টোরেজ বা হোস্টিং লাগে। বিভিন্ন ধরণের হোস্টিং পাওয়া যায়, যেমন:

  • শেয়ার্ড হোস্টিং (কম খরচে, ছোট ব্যবসার জন্য উপযুক্ত)
  • ভিপিএস হোস্টিং (মাঝারি ও বড় ব্যবসার জন্য ভালো)
  • ডেডিকেটেড হোস্টিং (বড় ব্যবসার জন্য উচ্চমানের সার্ভার সুবিধা)

হোস্টিং প্যাকেজ নির্বাচন করার সময় স্টোরেজ, ব্যান্ডউইথ, র‍্যাম ও সার্ভারের লোকেশন বিবেচনায় রাখতে হবে।

৩. ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট

ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে আপনি কাস্টম ডেভেলপমেন্ট বা রেডিমেড প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন।
কাস্টম ডেভেলপমেন্ট: ওয়েবসাইটের প্রতিটি অংশ আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ডেভেলপ করা হয়।
ওয়ার্ডপ্রেস/ওপেন কার্ট/ম্যাজেন্টো: দ্রুত ও সহজ সমাধান, ই-কমার্স বা ব্লগিংয়ের জন্য জনপ্রিয়।

আপনার ওয়েবসাইট মোবাইল ফ্রেন্ডলি ও এসইও অপ্টিমাইজড হতে হবে, যাতে এটি সহজেই গুগল সার্চে র‌্যাঙ্ক করতে পারে।

৪. ওয়েবসাইট সিকিউরিটি – সুরক্ষিত রাখুন আপনার তথ্য

একটি ভালো ওয়েবসাইট তৈরির পাশাপাশি সিকিউরিটি ব্যবস্থাও জোরদার করতে হবে। যেমন:

  • SSL সার্টিফিকেট (সাইটের ডাটা এনক্রিপ্ট করতে সাহায্য করে)
  • ফায়ারওয়াল ও অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার সিস্টেম (সাইবার অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে)
  • রেগুলার ব্যাকআপ (ডাটা সুরক্ষিত রাখার জন্য)

৫. ওয়েবসাইট তৈরির খরচ ও সার্ভিস প্যাকেজ

ওয়েবসাইট তৈরির খরচ নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর:

  • সাধারণ ওয়েবসাইট ৫,০০০ – ১৫,০০০ টাকা
  • ই-কমার্স ওয়েবসাইট ২০,০০০ – ৫০,০০০ টাকা
  • কাস্টম ডেভেলপমেন্ট ওয়েবসাইট ৫০,০০০+ টাকা

আপনার ব্যবসার জন্য সঠিক ওয়েবসাইট তৈরির মাধ্যমে আপনি বাজার প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে পারেন এবং গ্রাহকদের জন্য একটি পেশাদার ইমেজ তৈরি করতে পারেন

শেষ কথা

একটি সফল ওয়েবসাইট তৈরির জন্য আপনাকে সঠিক পরিকল্পনা করতে হবে। সঠিক ডোমেইন, ভালো হোস্টিং, মানসম্মত ডিজাইন ও শক্তিশালী সিকিউরিটি ব্যবস্থা নিশ্চিত করে আপনার ব্যবসার জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদী ওয়েবসাইট তৈরি করুন।

📌 আপনার ব্যবসার জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান? আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

🔗 আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো করুন & ইউটিউব চ্যানেলে নতুন ভিডিও দেখতে চোখ রাখুন! 🎥

আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক করে সাথে থাকুন এবং আমাদের ভিডিও গুলো দেখতে চোখ রাখুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে

আরও পড়ুনঃ

Data সায়েন্স কি ? Data সায়েন্স স্ট্যাটিস্টিক্স নিয়ে কিছু ধারনা

ফাইভার গিগ র‍্যাঙ্ক, গিগ ইম্প্রেশন, ক্লিক, প্রোফাইল ও গিগ তৈরী এবং পাব্লিশ

ফেসবুক এ্যাড টার্গেটিং স্ট্রাটেজি “ফেসবুক মার্কেটিং”, “মার্কেটিং এন্ড ব্র্যান্ডিং”

জীবনে যে সকল কাজ করলে মেধাশক্তি কমে যায় বা বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ

অ্যালঝেইমার ডিজিজ হলো ডিমেনশিয়ার একটি সাধারন রূপ। এই সমস্যা তীব্র অবস্থায় চলে গেলে এটি রোগীকে তার দৈনন্দিন কাজ করতে, বন্ধু-বান্ধব, আত্নীয়-স্বজনকে চিনতে এবং কোনো কথা বুঝতে বাধা দেয়।এটি একটি মারাত্নক রোগ যা সময়ের সাথে সাথে আরও খারাপ অবস্থার সৃষ্টি করে । আলঝেইমারস ব্রেনের ক্ষয়জনিত রোগ বা মেধাশক্তি কমে যাওয়া, এটা কোন মানসিক রোগ নয়। মানসিক রোগ সেটাকেই বলা হয় যেখানে ব্রেন স্ট্রাকচার স্বাভাবিক কিন্তু আচরন অস্বাভাবিক থাকে। এই রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তির বুদ্ধি, স্মৃতি ও ব্যক্তিত্ব ক্রমান্বয়ে লোপ পায় ।সাধারণত, প্রবীণদের ক্ষেত্রে এ রোগ বেশি দেখা যায় এবং হঠাৎ করে অনেক কিছুই মনে করতে পারেন না। ফলে তার আচরণে কিছুটা অস্বাভাবিকতা পরিলক্ষিত হয়। বয়সের সাথে অস্বাভাবিক মাত্রার ভুলপ্রবনতা দৈনন্দিন ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলে।

 

আজকে আলোচনা হবে জীবনে যে সকল কাজ করলে মেধাশক্তি কমে যায় বা বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে। আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকি।এবং এই কাজগুলোর মধ্যে কোন কাজ সঠিক ভাবে করতে সক্ষম হই। আবার কোন কোন কাজ আছে যেগুলো আমরা ভুলভাবে করে ফেলি।কিংবা কোন কোন কাজ আছে যেগুলো আমরা করতেই পারি না।তো চলুন আর দেরি না আজকের আলোচনার মধ্যে আমরা চলে যাই।এবং জীবনে যে সকল কাজ করলে মেধাশক্তি কমে যায় বা বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক↓

প্রয়োজনের চেয়ে কম ঘুমালেঃ

প্রয়োজনের চেয়ে কম ঘুমানোটা হলো বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ।ঘুম সম্পর্কে নতুন করে আর ঘুরিয়ে পেচিয়ে বলার কোন দরকার নেই।এই প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে ঘুম কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ তা আমরা প্রত্যেকেই খুব ভাল করেই জানি।এবং যদি একজন মানুষ সঠিকভাবে বা পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না ঘুমান।তাহলে সে মানুষটা খুব সহজে অসুস্থ হয়ে পড়বেন।এটাই স্বাভাবিক এবং এটা নতুন করে বলার কিছু নেই।তবে হয়তো বা আপনারা জানেন না এই পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না ঘুমালে মানুষের মেধা শক্তি হ্রাস পায়। এবং আমি আগেই বলছি পর্যাপ্ত পরিমাণ না ঘুমানো টা হল বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ। অর্থাৎ আপনি বলতে পারেন বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ এর মধ্যে এই প্রধান কারণটা হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না ঘুমানো। আমরা জানি ঘুমের কোনো বিকল্প নেই। তাই আপনি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানোর চেষ্টা করবেন।এতে আপনার শরীর সুস্থ থাকার পাশাপাশি আপনার মেধা শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং সেইসাথে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি ঘটবে।

 

আরও পড়ুনঃ

বুদ্ধিমান মানুষ হওয়ার সহজ কিছু কৌশল জেনে নেই!

উনবিংশ শতাব্দী সময়ের আজব সব চিকিৎসা ব্যাবস্থা ও অপারেশন পদ্ধতি

অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড খাওয়ার অভ্যাস করলেঃ

আমার দৈনিন্দন জীবনের নানান ধরনের খাবার খেয়ে থাকি।আর সে খাবার গুলোর দিকে যদি আমরা তাকাই তাহলে দেখতে পারি।আমরা যে খাবারগুলো খাই তার বেশিরভাগ খাবারে জাঙ্কফুড জাতীয় খাবার।এবং এই জাঙ্ক ফুড খাবার কিন্তু বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ।আপনি বলতে পারেন যে কাজগুলো করলে বুদ্ধি কমে যায় বা মেধাশক্তি হ্রাস পায় তার একটি কাজ বা কারণ হলো এই জাতীয় খাবার গুলো খাওয়া।তাই আমাদের উচিত খাবার তালিকা থেকে কিছু পরিমাণ হলো  জাঙ্ক ফুড খাবার গুলো কে ত্যাগ করা বা বর্জন করা।তাহলে আমরা আমাদের মেধা শক্তিকে বৃদ্ধি করতে পারব এবং মেধা শক্তি হ্রাস হওয়া থেকে মুক্তি পেতে পারি।

শরীরচর্চা না করলেঃ

শরীরচর্চা না করাটা ও কিন্তু বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ। এই সঠিকভাবে শরীরচর্চার না করলেও কিন্তু বুদ্ধি কমে যায় বা মেধা শক্তি হ্রাস পায়।তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত সঠিক ভাবে শরীরচর্চা করা এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা।

হেডফোনে উচ্চশব্দে গান শুনলেঃ

বর্তমান সময়ে অনেকেই আছেন যারা কিনা হেডফোন কানে লাগিয়ে উচ্চশব্দে গান শুনে থাকেন তবে এতে দেখা গিয়েছে হেডফোনে উচ্চশব্দে গান শোনাটা বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত হেডফোন কানে দিয়ে উচ্চস্বরে গান শোনা বন্ধ করে দেওয়া

আরও পড়ুনঃ

কিভাবে বুঝবেন আপনার কাছের মানুষ মানসিক রোগ এ আক্রান্ত কি না?

বুদ্ধিমান বা স্মার্ট হওয়ার কিছু সহজ উপায় বা কার্যকরি পন্থা

ধূমপানে আসক্ত হয়ে গিয়ে আর তা ছাড়তে না পারাঃ

বর্তমান সময়ে এই ধূমপানে আসক্ত মানুষের কোন অভাব নেই। এবং এই ধূমপানে আসক্ত মানুষের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে।এবং বর্তমান সময়ে ছোট বড় সবাই এই ধুমপানে আসক্ত হয়ে উঠছেন।এবং এই ধূমপানে আসক্ত হওয়াটাও কিন্তু বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ।তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত এই ধুমপান থেকে নিজেকে বিরত রাখা। ধুমপান থেকে নিজেকে বিরত রাখার মাধ্যমে কিন্তু মেধাশক্তির হ্রাস থেকে নিজেকে মুক্ত করা সম্ভব।

 

নিঃসঙ্গতায় বা একাকীত্বে ভুগলেঃ

এই নিঃসঙ্গতায় বা একাকীত্বে ভুগটাও কিন্তু বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ।নিঃসঙ্গতা ও একাকিত্বের মধ্যে যে ছিল বা ছিলেন তারাই ভালো করে বুঝতে পারবেন এই নিঃসঙ্গতা ও একাকীত্ব বিষয়টা। একাকীত্ব জীবন যাপন টা হচ্ছে স্লো পয়জনিং এর মত।যেটা আপনাকে ধীরে ধীরে এবং তিলে তিলে ধ্বংসের দিকে ঠেলে নিয়ে যাবে।এবং সেইসাথে আপনার মেধা শক্তিকে হ্রাস করে ফেলবে।এবং এই একাকীত্ব বা নিঃসঙ্গতা আপনার বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ এর শ্রেষ্ঠত্ব কারণ হয়ে উঠতে পারে।এবং আমরা প্রত্যেকেই আরো জানি একাকীত্ব বা নিঃসঙ্গতা অবস্থায় থাকলে যেকোনো রোগ খুব দ্রুতই আক্রমণ করতে পারে।

প্রাকৃতিক আলোর অভাবেও এমন হতে পারেঃ

গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রাকৃতিক আলোর অভাবে মানুষের মেধা শক্তি এবং স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায়। তাই আমাদের এই প্রাকৃতিক আলো সংস্পর্শে থাকা উচিত। এবং এই প্রাকৃতিক আলোর অভাব টাও কিন্তু বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত এই প্রাকৃতিক আলো সংস্পর্শে জীবন যাপন করা।

আমার মনে হয়,,দৈনন্দিন জীবনে উক্ত বদ অভ্যাসগুলোর কারণে মেধাশক্তি হ্রাস পায়। এবং উক্ত এই বদ অভ্যাস গুলো ত্যাগ করার মাধ্যমে আমরা আমাদের মেধা শক্তিকে হ্রাস থেকে মুক্তি করতে পারি।তাই আমরা প্রত্যেকেই উক্ত বদ অভ্যাস গুলো খুব দ্রুতই ত্যাগ করার চেষ্টা করব।

বন্ধুগণ এই ছিল জীবন আপডেট পর্বের আজকের আলোচনা এবং আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল বুদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ। যদি আমাদের আজকের এই আলোচনায় আপনি কিছুটা উপকৃত হন তাহলে আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং আমাদের সাথে থাকবেন।

ভালো লাগলে লাইক করুন এবং শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে

আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক এবং ইউটিউব চ্যানেলটি সাবক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন

ধন্যবাদ।।

আরও পড়ুনঃ
সাপে কাটলে কি করতে হবে? সাপ নিয়ে আমরা মুভিতে যা দেখি কতটুকু সত্যি!

মধ্যবিত্তরা সর্বস্বান্ত হন যে কারণে ! মধ্যবিত্তদের গরিব হওয়া ঠেকাবে কে?

 

বুদ্ধিমান বা স্মার্ট হওয়ার কিছু সহজ উপায় বা কার্যকরি পন্থা

কিছু মানুষ আছেন যারা অন্য সবার চেয়ে অনেক বেশি স্মার্ট। বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস, তারা অনেক বেশি বুদ্ধিও রাখেন। তবে স্মার্টনেস বা বুদ্ধিমত্তা মানুষের পরিবেশ, অভিজ্ঞতা এবং অন্যান্য উৎস থেকে গড়ে ওঠে।

তারপরও বিশেষজ্ঞরা চটজলদি নিজেকে স্মার্ট করে তুলে ধরার কিছু বৈজ্ঞানিক পন্থার খোঁজ দিয়েছেন। এর মাধ্যমে মস্তিষ্কের ক্ষমতার প্রদর্শনও ঘটাতে পারবেন।

প্রথমে কিছু ছোট বিষয় যেনে নেয়া যাক আমার ব্যাক্তিগত ধারনা থেকেঃ

 

১. কথা বলার সময় অতিরিক্ত ভঙ্গিমা না দেখানো।

২. যখন সবাই চুপ করে কারও কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছে তখন আপনি বেখেয়াল হয়ে বা ইচ্ছে করে সবার মনোযোগ আকর্ষণের জন্য বা মনোযোগ নষ্ট করার জন্য এমন কিছু করবেন না, যা আপনাকে সবার কাছে বিরক্তিকর হিসেবে রিপ্রেজেন্ট করে।

৩. হুট করে ইংরেজি শব্দ দিয়ে কাউকে ছোট করতে চেষ্টা না করা।

৪. লেখার ক্ষেত্রে বানানের সঠিকতা মেনে চলা।

৫. চলার ক্ষেত্রে পুরো রাস্তা জুড়ে না হাঁটা বা অন্য কারও দিকে এমন ভাবে না তাকানো যা ওই পথচারীকে দ্বিধায় ফেলে দেয়।

৬. কারও অতি গোপনীয় বিষয় সবার সামনে জানতে চেষ্টা না করা।

৭. নিজেকে সবার চেয়ে ছোট মনে করা এবং সুযোগ পেলে নিজের অর্জিত জ্ঞানের মাধ্যমে সত্যকে রিপ্রেজেন্ট করা।

এছাড়াও, সত্যবাদী হওয়া, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পোশাক পরিধান করা, হাসি মুখে কথা বলা, সিরিয়াস কোনো ব্যপারে ফানি মোডে না থাকা ইত্যাদি বহু দিক আছে যা আপনাকে স্মার্ট করে তুলতে পারে।

বুদ্ধিমান বা স্মার্ট করে তুলে ধরার কিছু বৈজ্ঞানিক পন্থার খোঁজ জেনে নেইঃ

 

১. রাস্তায় মানুষের মাঝে যখন হারিয়ে যাবেন তখনও নিজেকে স্মার্ট করে তুলতে পারেন। পথে সবাই সাধারণত যে গতিতে হাঁটেন একই গতিতে হাঁটবেন। গবেষণায় দেখে গেছে, সবার মাঝে থেকে বেশি গতিতে হাঁটলে তাকে দলের বাইরের কেউ বলে মনে করা হয়। আর সবার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চললে তাকে অনেক বেশি স্মার্ট মনে হয়।

২. গবেষণায় বলা হয়, যারা পাতলা গ্লাসের চশমা পড়েন তাদের কম আকর্ষণীয় লাগলেও বেশি বুদ্ধিমান মনে হয়। ইউনিভার্সিটি অব ভিয়েনার ওই গবেষণায় দেখা গেছে, যারা রিমলেস বা পাতলা ফ্রেম ও গ্লাসের চশমা পড়েন তাদের অনেক বেশি বুদ্ধিমান দেখায়।

৩. এক যৌথ গবেষণায় দেখা গেছে, যারা হাতে অ্যালকোহলের গ্লাস বা মগ ধরে থাকেন, তাদের বোকা দেখা যায়। আর যারা জুস বা অন্য কোনো পানীয়ের গ্লাস হাতে নিয়ে থাকেন, তাদের অনেক স্মার্ট দেখা যায় বলে জানান ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়া এবং মিশিগানের গবেষকরা।

৪. ইউরোপিয়ান জার্নাল অব সোশাল সাইকোলজিতে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে বলা হয়, যারা নামের মাঝের অংশটি পুরো না লিখে আদ্যক্ষর ব্যবহার করেন, তাদের অনেক বেশি স্মার্ট ও প্রভাবশালী বলে মনে করা হয়।

৫. লেখনিতে যাদের ভোকাবুলারি ভালো, তাদের অনেক স্মার্ট ও বুদ্ধিমান মনে করা হয়। ২০১২ সালে প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় বলা হয়, অযথাই কঠিন ও বড় বড় শব্দ ব্যবহার না করে যারা সহজবোধ্য শব্দের বৈচিত্র্যময় প্রয়োগ ঘটাত পারেন তাদের স্মার্ট মনে করে মানুষ।

৬. ২০১৪ সালের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অ্যানার টাল এবং ব্রিয়ান ওয়ানসিঙ্ক জানান, দৃশ্যমান এবং গন্ধযুক্ত প্রমাণের ভিত্তিতে যারা তথ্য উপস্থাপন করেন তাদের অন্যদের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান মনে করা হয়। বিজ্ঞানসম্মতভাবে তথ্য   উপস্থাপনের মধ্যে গ্রাফিক খুব আকর্ষণীয় এবং কার্যকর।

৭. একঘেয়ে স্বরে নিরসভাবে বক্তব্য উপস্থাপন মানুষের নজর কাড়ে না। কিন্তু ব্যাখ্যামূলক বক্তব্য অঙ্গভঙ্গি সহায়তায় প্রকাশ করা হলে বক্তাকে অনেক বেশি স্মার্ট বলে মনে করা হয়। কথা বলার সময় কণ্ঠের উত্থান-পতনের মাধ্যমেও নিজেকে স্মার্ট করে তুলে ধরা যায়।

৮. ২০০৭ সালে লয়োলা মেরিমাউন্ট ইউনিভার্সিটির প্রফেসর নোরা এ মার্ফির এক গবেষণায় বলা হয়, চোখে চোখ রেখে কথা বলায় স্মার্টনেস প্রকাশ পায়। তিনি বলেন, চোখে চোখ রেখে কথা বলা কার্যকর আন্তযোগাযোগের অন্যতম উপায়। এটা বুদ্ধিমত্তার প্রকাশ বলেও মনে করা হয়।

৯. একই বছরে নোরা মাফির আরেকটি গবেষণায় বলা হয়, আত্মবিশ্বাসী আচরণ মানুষকে যথেষ্ট স্মার্ট করে তোলে। অন্যান্য কিছু গবেষণাতেও বলা হয়েছে, আত্মবিশ্বাসী আচরণ মানুষকে বুদ্ধিমান প্রমাণ করে।

১০. রুচিশীল ও গ্রহণযোগ্য পোশাকেরও মানুষ স্মার্ট হয়ে ওঠে। যেমন- শিক্ষক যদি ফরমাল পোশাকে ক্লাসে আসেন তবে তাকে অনেক বেশি বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন বলে মনে করেন শিক্ষার্থীরা। ২০১২ সালে নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়, যারা ডাক্তারদের মতো সাদা ল্যাব কোট পরেন তাদের অনেক বেশি বুদ্ধিমান বলে ধরে নেওয়া হয়।

১১. ২০১৪ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, আন্তরিক হাসির মাধ্যমেও মানুষ অনেক বেশি স্মার্ট ও বুদ্ধিমান হয়ে উঠতে পারে। আনন্দের প্রকাশভঙ্গিতে স্মার্টনেস ফুটে ওঠে মানুষের মাঝে।

১২. মুখে অনেকে নানা ধরনের অলংকার পরে থাকেন। ২০১২ সালে অ্যাংলিয়া রাস্কিন ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় বলা হয়, যারা মুখে অংলকার পরেন তাদের আইকিউ কম বলে ধরে নেওয়া হয়।  

১৩. ছোট পরিসরের এক গবেষণায় বলা হয়, মোক্ষম সময়ে সেন্স অব হিউমারের প্রকাশ স্মার্টনেস ও বুদ্ধিমত্তার প্রকাশ ঘটায়। ছেলেদের এ ধরনের সেন্স অব হিউমারে আকৃষ্ট হন নারীরা। ওই পুরুষ তাদের চোখে স্মার্ট হয়ে ওঠেন।

১৪. ২০০২ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, যারা নেতৃত্ব স্থানে চলে যান তাদের স্বাভাবিকভাবেই অনেক বুদ্ধিমান ও স্মার্ট বলে মনে করা হয়। ছোট ছোট দলের প্রধানকেও সেই দলের সবচেয়ে বেশি বুদ্ধিমান বলে মনে করা হয়।

১৫. ১৯৯৯ সালে দুই মনোবিজ্ঞানীর গবেষণায় বলা হয়, যা জানেন না তার স্বীকার করে নেওয়া স্মার্টনেসের লক্ষণ। বলা হয়, বুদ্ধিমান ও স্মার্টরাই নিজের জ্ঞানের সীমানা প্রকাশ করতে পারেন। এর মাধ্যমে এক ধরনের সততাও প্রকাশ পায়।

সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার

 

আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক ও ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ রইলো

আরও পড়ুনঃ

এসেক্সুয়ালিটি কি এবং কেন হয় ? এটি কি কোনো রোগ ?

বুদ্ধিমান মানুষ হওয়ার সহজ কিছু কৌশল জেনে নেই!

কিভাবে বুঝবেন আপনার কাছের মানুষ মানসিক রোগ এ আক্রান্ত কি না?

How do you know if someone is suffering from mental illness?

Mental Illness: When and what symptoms should be seen by a doctor:

 

Mental illness is one of the growing problems nowadays. Studies have shown that about 30-35 people in developing countries like America are affected by this problem. Currently, this problem is spreading very rapidly in the Indian subcontinent as well. But lack of public awareness is pushing the disease to a critical point.

Mental illness can occur at any age. This disease is not rare nowadays even in children. Diagnosing mental illness is one of the most complex procedures in medical science. Because no one type of disease can be diagnosed with any specific symptoms or signs. Currently, with the help of advanced treatments, efforts are being made to make the disease less noticeable. At least the family members of the sick person can recognize some early signs that indicate mental illness.

Scientists have classified more than 200 types of mental illness. Various mental disorders are caused by situational stressors, genetic factors, biochemical imbalances, or all of these. Some of the most common and well-known mental disorders include anxiety, depression, dementia, bipolar disorder, schizophrenia, etc. Symptoms include changes in mood, personality, habits, and social habits. To deal with any mental problem, it is necessary to first recognize the problem. Before that, it is necessary to identify the symptoms of the problem. It is said, “When the mind is hurt, the body also cries”. When an unstable state arises in the mind, it manifests in various physical symptoms.

This report will discuss some common symptoms:

মানসিক রোগ

 

Symptoms of mental illness:

1. Feeling sad most of the day.
2. Reluctance to do daily tasks. Not being able to do anything properly.
3. Lack of concentration. Lack of concentration in reading, writing, or other tasks.
4. Futile, unrealistic, and excessive worrying.
5. Having excessive, unrealistic fears or misgivings about anything.
6. Frequent excessive and unreasonable mood swings.7. Creating social distance. Reluctance to communicate with family, relatives, and friends.
8. Feeling unusually tired, feeling sick.
9. Tendency to deny reality. Hallucinating or having delusions.
10. Tendency to retreat from everyday problems, trying to ignore problems and run away.
11. Not understanding the real situation.

12. Damage or vandalism with symptoms such as restlessness, delirium, and aggressive behavior.
13. Reluctance to eat. or overeating.
14. Excessive weight gain or weight loss.
15. Body aches. Such as headaches, pain in hands and feet, etc.

16. Decreased or increased sexual desire.
17. Insomnia or tendency to oversleep.
18. The attraction of taking drugs is getting old.
19. Suicidal tendencies. or attempt to harm oneself.

It should be remembered that any one or many of these symptoms in combination reveal symptoms of different diseases. No single symptom is considered a symptom of a disease. Even if a symptom appears due to a temporary event, it does not indicate mental illness. Long-term and specific manifestations of symptoms indicate a disease.

So it is very important to pay attention to everyone from the youngest to the oldest member of the house. If one ever changes his normal behavior and no exact reason can be found behind it, then one should not delay in consulting a psychiatrist. Mental illness, like physical illness, is a natural response and, above all, recovery is possible with the right treatment.

Common depression, depression, and mental illness are the same?

Psychiatrists say that as the human mind is happy, it can also be bad at times. But if moodiness or depression persists for a long time then mental health needs to be addressed.

Dr. Sarkar says, “All of us can get upset at times in our lives. But it’s not meant to be for long or long. Or in a better case, the news is supposed to be better. But if there is continuous depression or depression for more than two weeks, then it should be considered as a symptom of mental illness.”

Depression is considered an important mental health problem. Because if it is not given proper attention in the beginning, it can create serious problems. Many understand depression as depression.

“If you are suffering from depression, you don’t feel good even if you go outside the house, office, or favorite places. No matter how good things happen, go to favorite places, then bad feelings do not change. Then it started to affect the mutual relationship.” Says Dr. Govt.

Reference: Internet

 

Read More: